ফুলের কাছ থেকে শিখছি আত্মসমর্পণের সূত্রসমূহ
ঘষা কাঁচের মতো ক্ষয়ে যেতে যেতে জানলাম
জীবনে কোন রকম দায়বদ্ধতা থাকতে নেই
পাখিদের কাছ থেকে শিখে ফেলছি অভিনয়
যতদূর হেঁটে যাওয়া যায় – সেও তো একটা বৃত্তের মধ্যে চলা
অথচ আমরা ভাঙ্গতে চেষ্টা করি
নয়কে ছয় আর তেরকে আঠার করার কী যে আপ্রাণ চেষ্টা!
আমরা বৃত্তের কাছে এসে দাঁড়িয়ে যাই
একান্ত মহীরুহ না হওয়ায় পর্যন্ত।
এই সব মানুষঘেষা আলোচনা, ধর্ম, দর্শন, নীতিশাস্ত্র
অথচ ফেরার বেলায় ঠক ঠক – কোন অভিযোগ নেই
পালিয়েই তো যাবো – একদিন – শুধুমাত্র জীবন থেকে।
“আমরা বৃত্তের কাছে এসে দাঁড়িয়ে যাই
একান্ত মহীরুহ না হওয়া পর্যন্ত।”
__ দূর্দান্ত এই চরণটি। অত্যাধিক প্রত্যয় আমাদের জীবনকে দূর্বিষহ করে তোলে।
আন্তরিক ধন্যবাদ ও ভালোবাসা জানবেন শ্রদ্ধেয়
জীবনের এমন সহজ সমীকরণ সত্যি সুন্দর অনুভবে !
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই
“পাখিদের কাছ থেকে শিখে ফেলছি অভিনয়”
দারুণ পঙতি!
কবির মঙ্গল হোক।
ভালোবাসা
নয়কে ছয় আর তেরকে আঠার করার কী যে আপ্রাণ চেষ্টা!
—— আমাদের অন্তর্গত হিপোক্রেসি উঠে এসেছে চমৎকার ভাবে।
আপনি আসলেই কবিতাকে অনেক গভীর থেকে অনুভব করেন আনু ভাই। ভালো লাগে এমন মন্তব্য
পড়ে মুগ্ধ হলাম ভাই