অপত্য
কিছু না বলে পাশ ফিরে চলে যাওয়া
এইযে শ্রান্তির উৎস – সেটাই বা কম কিসে
ভাতঘুমটা ভেঙ্গে গেলে জেগে উঠি পাখির মতো
দাড়ি থেকে ভাঙ্গতে ভাঙ্গতে কমা’য় এসে থামছি
ফুসফুস বিবর্জিত বাতাস – অসময়ে ডাকে
যার হয় নাভি বেদনা – তিনি সয়ে যান সব
মাত্রাতিরিক্ত শব্দশিশি – মুঠোবদ্ধ হাত
চোখের সামনে স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র
সৃষ্টি হচ্ছে নতুন নতুন অপত্য কোষ।
লিখাটিকে আমার যথেষ্ঠ পছন্দ হয়েছে প্রিয় কবি মোকসেদুল ইসলাম।
নান্দনিক।
কিছু না বলে পাশ ফিরে চলে যাওয়া
এইযে শ্রান্তির উৎস – সেটাই বা কম কিসে
শুভেচ্ছা রইলো