তুমি পড়েই যাচ্ছ অক্ষাংশ – দ্রাঘিমাংশ
আর আমি ঘুরছি সুমেরু – কুমেরু
হিম সময়ে মেলে দিয়েছি কাশ্মীরী শালের ওম
অনবরত নাচছে সেথায় ভালোবাসার সবুজদানা
আমার ভূগোল – যাচ্ছে ঢুকে তোমার ভেতর
রোদ পোহাচ্ছে কমলালেবু ঠোঁটের ওপর
নিরক্ষরেখায় হাঁটছি আমি সন্ধ্যা – সকাল
পথগুলো সব হারিয়ে যাচ্ছে ’ম্যাপ’এর ভেতর
ছড়িয়ে দিয়েছি ভূগোলরেখা শরীরের ওপর
রুক্ষ ঝড়ে ছলছল করে জলাবায়ু অঞ্চল
কুমন্ত্রণা দিচ্ছে জল বদলের এই বায়ুটা
দুজন মানুষ এক হলে, জলের কেন ভূগোল লাগে?
ইকুয়েটর সরাসরি বেশ ক’বার দেখেছি; বাকিগুলি ভুলে গেছি। ভূগোল খুব কঠিন লাগে। কিন্তু এই কবিতাটা ভালো লেগেছে।
“দুজন মানুষ এক হলে, জলের কেন ভূগোল লাগে”?–শেষ লাইনটার চমৎকারিত্ব মনে লেগে রইবে।
পড়ে সুন্দর মন্তব্য জানানোর জন্য ধন্যবাদ প্রিয়। ভালো থাকবেন সতত
মাতিয়ে গেলেন কবি। শেষ লাইনে বাজিমাত। দারুন সব কথামালা সাজিয়েছেন। অনেক ধন্যবাদ।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন
আপনার কবিতা সব সময় স্বকীয়তা ধরে রাখে। অন্যদের থেকে ঠিকই আলাদা করে ফেলে। কবিতা ভালো হয়েছে প্রিয় কবি মি. মোকসেদুল ইসলাম। শুভ সন্ধ্যা।
আন্তরিক ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয়
একরাশ শুভেচ্ছা জানিয়ে গেলাম আজ সপ্তমী'র দিন।
আন্তরিক ধন্যবাদ দিদি
সুন্দর।
ধন্যবাদ দাদা
* চমৎকার কবিতা…
ধন্যবাদ কবি