একদিন
আর কতো বড়ো আয়না হলে নিজেকে দেখতে পাবে তুমি?
ক্যামেরায় তোলা মানুষের ছবিগুলো সাদা কালো, সাদা কালো।
শুধু কৃষ্ণচূড়ারা লাল হয়ে আছে।
কিছু বোকা মানুষ যারা খরগোশকে কোনওদিন ভালোবাসেনি, তারা কৃষ্ণচূড়ার লালকে আলাদা করতে চাইছে।
মে ‘মাসের একটা সারাদিন ধরে রাজপথে
ঝরছে লাল টুপটাপ টুপটাপ।
খরগোশটা চে ‘গুয়েভারার হলুদ ডায়েরিটা
খুঁজে পেলো একটা অক্টোবরগামী মেহগনি গাছের কোটরে। সেখানে পাখিরা ডাক্তার। তারা মানুষদের হৃদয় থেকে পেসমেকার খুলে কিছু গান ভরে দেয়। সারাটা জীবন ধরে চে ‘ শুধু স্ফুলিঙ্গ খুঁজে গেলো। অথচ চারপাাশটা ছিলো ভীষণ অন্ধকার। ভেজা ভেজা। একদিন জুন মাসে সেই পাহাড় চরা মেয়েরা আসবে। পৃথিবীর যাবতীয় বিষণ্ণতার মূহুর্তকে সমুদ্রে বিসর্জন দিয়ে ওরা সেই সোনালী পুরুষকে খুঁজে পাবে। একদিন প্রত্যুত্তরে ভালোবাসার নীল চিঠিই আসবে।
নির্ভুল লিখা অসাধারণ উঠে আসে আপনার হাতে। পড়তে ভালো লাগে।
সুন্দর লেখা কবি দি ভাই।
অসাধারণ লাগল দিদি———–