আম্মু দেখে ধোয়ার ক্ষণে,
বলে তখন উদাস মনে—
“শার্টের কলার ক্ষয়ে ঘর্মে,
সুখ যায় উড়ে তবে কর্মে।
আহ! বোতামটা ছিঁড়ে পড়ে;
জুড়ে দিব আজ সোনামুখী সুইফোঁড়ে!”
জুতোর তলা গেছে ফেটে
ধুলি মুছে পলিশ নেটে
মুচি বলে অবাক শত—
“স্যার, আর সেলাই কত?
নতুন একখান কিনুন আবার;
গুনেছি, আজকেসহ সাতাশবার।”
কাজের ফাঁকে ক্লান্ত রোদে
বাবার তখন ভীষণ খিদে
দু’টো সিঙ্গারায় উদর ভরে
সন্ধ্যে হলে ফিরে ঘরে।
আশার আলো চাঁদটা উড়ে
স্বপ্ন একদিন আসবে নীড়ে!
ভালো লিখেছেন ভাই।
ধন্যবাদ দাদা! ভালোবাসা নিবেন!
লেখার ছন্দানুভূতি বেশ উপভোগ করলাম দাদা।
ধন্যবাদ দিদি! প্রীত হলাম!
দারুণ ছন্দে লিখেছেন।
চিত্রকল্প চোখে ভাসলো; মুগ্ধতায় ভাসলাম !
ধন্যবাদ দাদা! ভালোবাসা নিবেন!
বাবার আসল রূপ ফুটে উটেছে।
শুভেচ্ছা নিবেন ভাই!
চমৎকার লিখেছেন তো !! অভিনন্দন কবি।
নিরন্তর ভালোবাসা নিবেন দাদা!
কবিতাটি পড়লাম ভাই।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানালাম! ভালো থাকবেন সবসময়!
* সুন্দর…
প্রীত হলাম ভাই!
বাহঃ চমৎকার লিখেছেন কবি!!!




অন্তস্থল থেকে শুভেচ্ছা জানালাম ভাই!
জুতোর তলা গেছে ফেটে
ধুলি মুছে পলিশ নেটে
মুচি বলে অবাক শত—
“স্যার, আর সেলাই কত?—————-
নিঃস্বার্থ বাবারা এমনি যেন! শুভেচ্ছা জানালাম !