ব্লগবুক অণুলিখন ৬২

‘যে পথে তার পাপড়ি দিয়ে বিছিয়ে গেল ভুঁই
পথিক পরান, চল্, চল সে পথে তুই
অন্ধকারে সন্ধ্যাযূথীর স্বপনময়ী ছায়া …
উঠবে ফুটে তারার মতো কায়াবিহীন মায়া।’

পথিক পরান, চল্, চল্ সে পথে তুই
যে পথ দিয়ে গেল রে তোর বিকেলবেলার জুঁই।
সে পথ বেয়ে গেছে যে তোর সন্ধ্যামেঘের সোনা,
প্রাণের ছায়াবীথির তলে গানের আনাগোনা –
রইল না কিছুই।

যে পথে তার পাপড়ি দিয়ে বিছিয়ে গেল ভুঁই
পথিক পরান, চল্, চল সে পথে তুই।
অন্ধকারে সন্ধ্যাযূথীর স্বপনময়ী ছায়া
উঠবে ফুটে তারার মতো কায়াবিহীন মায়া-
ছুঁই তারে না ছুঁই।

প্রেম। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

__________________________
___ রেটিং বাটনে ক্লিক দিতে পরিশ্রম কম
রেটিং চর্চা অব্যাহত রাখি আসুন। ধন্যবাদ।

মুরুব্বী সম্পর্কে

আমি আজাদ কাশ্মীর জামান। আছি মুরুব্বী নামের অন্তরালে। কবিতা পড়ি, কবিতা লিখার চেষ্টা করি। ভেতরে আছে বাউল মন। খুঁজে ফিরি তাকে। জানা হয়নি এখনো। ঘুরতে ঘুরতে আজ পৃথিবীর স্বর্গে। এখানেই পরিচয় হয়েছিলো, কবিতা পাগল এক মানুষের সংগে। নাম জিয়া রায়হান। যার কিছু শব্দকথা, এ্যাতোদিন ভরেছে আমার পাতা। উথাল পাথাল হাওয়া, হৃদয়ে জাগালো দোলা পেলাম কিছু সমমনা মানুষের দ্যাখা। দিনভর আর রাতভর শুধু কবিতায় গেলো বেলা। সব ছেড়েছি- সব পেয়েছি- ভুলতে পারিনি শুধু কবিতার অশ্রুসজল চোখ। ভালো লাগা থেকেই দু’ একটা শব্দ সাজাবার চেষ্টা করি। মাতাল বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে মাটির কলসে, তবলার ধ্বণী তুলে গাইতে পারি বেসুরো গান- সুর নামের অন্তরালে। ভালোলাগে পোষা কবুতরের পালক ললাটে ছোঁয়াতে। ফুল থেকে রং নিয়ে, খেলি হোলিখেলা, হৃদয়ের উঠোনে। আজ তারি ধমকে এলাম স্বরূপে- স্বকথায় ভরাবো পাতা।   hits counter

2 thoughts on “ব্লগবুক অণুলিখন ৬২

  1. ‘যে পথে তার পাপড়ি দিয়ে বিছিয়ে গেল ভুঁই
    পথিক পরান, চল্, চল সে পথে তুই
    অন্ধকারে সন্ধ্যাযূথীর স্বপনময়ী ছায়া …
    উঠবে ফুটে তারার মতো কায়াবিহীন মায়া।’

    1. ‘সে পথ বেয়ে গেছে যে তোর সন্ধ্যামেঘের সোনা,
      প্রাণের ছায়াবীথির তলে গানের আনাগোনা –
      রইল না কিছুই।’

মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।