নক্ষত্র কোথায়

nat

অনর্থক উচ্চ হাস্যে সচকিত হতো চারিপাশ
চিরহরিৎ বনভূমে অবিরল রূপালী বৃষ্টিপাত।

শক্ত বিশ্বাসে মহামারী লেগেছে হৃদ বিশ্বে
সন্তরা চারিদিকে আজ শান্তির ঢেঁড়া পেটায়
কোলাহলে আমজনতা টালমাটাল, ভীত সন্ত্রস্ত।

শক্তি লোভী ধর্মগুরু, শাসকের ধ্বজাধারী
যেন সুনসান আঁধারে নষ্ট রাজনীতিক –
মত্ত হস্তির পিঠে পিষ্ট করে চলেছে
অকস্মাৎ মানুষের সব যোগ্যতা সব অর্জন।

মধ্য মেধায় চর্চিত স্বদেশ চৈতন্যর নগরী যেন
মূর্খ বিশ্বাস, অন্ধকারের পথে মদিরার উৎসবে
দ্রুত লয়ে অঙ্গে মাখে অভ্রান্ত উৎসের রঙ তুলি
নপুংসক অক্ষমতা ঢাকে মধ্যমেধার দিবা বাসরে।

অর্ধসত্য অর্ধশিক্ষায় কন্টকিত এই জনপদ
অর্ধ চেতনায় স্বপ্ন দেখে … নক্ষত্র কোথায় !!

nata

মুরুব্বী সম্পর্কে

আমি আজাদ কাশ্মীর জামান। আছি মুরুব্বী নামের অন্তরালে। কবিতা পড়ি, কবিতা লিখার চেষ্টা করি। ভেতরে আছে বাউল মন। খুঁজে ফিরি তাকে। জানা হয়নি এখনো। ঘুরতে ঘুরতে আজ পৃথিবীর স্বর্গে। এখানেই পরিচয় হয়েছিলো, কবিতা পাগল এক মানুষের সংগে। নাম জিয়া রায়হান। যার কিছু শব্দকথা, এ্যাতোদিন ভরেছে আমার পাতা। উথাল পাথাল হাওয়া, হৃদয়ে জাগালো দোলা পেলাম কিছু সমমনা মানুষের দ্যাখা। দিনভর আর রাতভর শুধু কবিতায় গেলো বেলা। সব ছেড়েছি- সব পেয়েছি- ভুলতে পারিনি শুধু কবিতার অশ্রুসজল চোখ। ভালো লাগা থেকেই দু’ একটা শব্দ সাজাবার চেষ্টা করি। মাতাল বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে মাটির কলসে, তবলার ধ্বণী তুলে গাইতে পারি বেসুরো গান- সুর নামের অন্তরালে। ভালোলাগে পোষা কবুতরের পালক ললাটে ছোঁয়াতে। ফুল থেকে রং নিয়ে, খেলি হোলিখেলা, হৃদয়ের উঠোনে। আজ তারি ধমকে এলাম স্বরূপে- স্বকথায় ভরাবো পাতা।   hits counter