চলুন অধ্যাপক সাহেব আর একবার ঘুরে আসি ইতিহাসের পাতা ধরে।
ধরুন কমলালেবু একটা স্বর্গ। আপনি একটা নরক।
আপনি লিলিথের হাত ধরে চলে গেলেন স্বর্গের মধুর নহরে।
ওই যে দেখুন উলটো করে শুয়ে আছে আঙ্গুর গাছ।
তাকালেন না সেদিকে। কেননা আর একটা চিৎ হওয়া গাছে ঝুলে আছে হুরীর নগ্ন শরীর।
আপনি নহরের ধার ঘেঁসে মুসার লাঠিকে বাহন করে
ওর হাত ধরে ভাবছেন সিসিলি উপত্যকায় বাতাস খেতে খেতে স্বর্গের স্বাদ নেবেন।
তাও হলো না, কেননা আপনি ভাবছেন যতটা দূরত্ব পোল্যান্ড ততটা দূরত্ব কি স্বর্গ ?
রাশি রাশি ডলার আর মুদ্রাতেই যদি পার্থিব স্বর্গ কেনা যায়
তবে ভাবছিলেন এই নরক কাম্য হোক।
একদিন এই নদী আর মধুর নহর সবই বিষের মতোন লাগে।
8 thoughts on “লিলিথ”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
কবিতায় শুভেচ্ছা জানবেন আপা। ধন্যবাদ।
ইয়েস হুজুর ।
আপনাকেও ধন্যবাদ । ভালো থাকবেন ।
কবিতার প্রয়াস চমৎকার লাগলো দিদি ভাই। কঠিন সব উপমা।
কবিতা কি হয় নাই রিয়া ?প্রয়াসে সীমাবদ্ধ রয়ে গেলো ?
শুভেচ্ছা জেনো । ভালো থেকো ।
রাশি রাশি ডলার আর মুদ্রাতেই যদি পার্থিব স্বর্গ কেনা যায়
তবে ভাবছিলেন এই নরক কাম্য হোক।
একদিন এই নদী আর মধুর নহর সবই বিষের মতোন লাগে।
অসাধারণ নাজমুন বোন। মুগ্ধতার চাদরে আবৃত হলাম।
ধন্যবাদ ভাই সৌমিত্র । শুভেচ্ছা জানবেন । ভালো থাকবেন।
হয়েছে—আর বেশ নূতনত্ব আছে।
ধন্যবাদ । শুভেচ্ছা জানবেন।