মেয়েটা আসতো মাঝেমধ্যে ছেলেটার খোঁজে
—- এমন বললো পুরনো বাড়িওয়ালা।
আসতো চোখভরা এক আকাশ মেঘ সাথে করে
আচমকা বৃষ্টিতে চৌকাঠ ভিজে যেতো।
সেই প্রবল বর্ষণের ভেতরে বিষণ্ন
পা টলোমলো করতে করতে ফিরে যেতো ;
তার কোন বর্ষাতি ছিলোনা।
পুরনো ঠিকানায় রোজ মেয়েটার চিঠি। জমে জমে স্তুপ।
স্থান সংকুলানে মাঝেমাঝে ফেলে দিতে হয় ডাস্টবিনে;
ছেলেটা দেয়নি তার নতুন ঠিকানা।
ড্রয়ারভর্তি স্মৃতির কোলাজ সামনে নিয়ে বসে থাকে মেয়ে।
পুরনো এলবাম। কাঁশবন।শূন্যে উড়ে যাওয়া যুগলবন্ধী ছবি;
ফ্যাঁকাসে হতে হতে সাদা মেঘের কিনারা ছুঁয়েছে ।
হুডখোলা রিকশায় শহর মুঠোয় পোরা দিন ;
সব নিয়ে চলে গেছে ছেলে।
মেয়েটা
ব্যাগভর্তি ঘুম কিনে নিয়ে আসে।
পরিচ্ছন্ন এবং সুন্দর। ভালো লাগে আপনার বিবিধ ধারার লিখা।
শুভেচ্ছা এবং এবং সম্মান জানবেন নাজনীন খলিল আপা।
ধন্যবাদ । শুভেচ্ছা অনেক।
চমৎকার লিখা। স্বচ্ছ প্রকাশ।
অনেক শুভেচ্ছা জানাই।
অনেক সুন্দর হয়েছে আপু
অনেক ধন্যবাদ ভাই। শুভেচ্ছা।