ইনকগনিটো
সবাই সতর্ক খেলছে। চেস, ট্রাম্পকার্ড, হাউজির খেলা।
ছায়ার অন্তর্গত ভিন্ন ছায়াবাজির খেল ;
ইন্দ্রজাল আর ছদ্মবেশের চৌকাঠে
পা আটকে যাচ্ছে বারবার।
হয়তো-
তোমার পিংক বাথটাবের কানাভর্তি স্বচ্ছতার
আড়ালে আছে কোন প্রাণঘাতী দাহক ;
উপুড় অডিকোলনের শিশি ঢাললেই
রুদ্ধ হবেনা তার জ্বলনস্বভাব।
বিপরীতে –
গায়ে ভীতিকর রোঁয়া ফুলিয়েফাঁপিয়ে
ভয় দেখাচ্ছে যে হতকুৎসিত শুঁয়াপোকা ;
সে-ও একদিন ঠিক মধুবর্ণী প্রজাপতি হবে।
কোনটা যে কার আসল রূপ!
কে যে কোন আড়ালে লুকোনো!
কখনওবা আবরণও মনোহর
চরকির ফ্যাঁকাসে কাগজে
চড়ারঙের প্রলেপ মাখানো ঘুর্ণনে বুঁদ হয়ে থাকি।
একটি গাঢ় রাত যখন তিমিরাশ্রয়ী আরেকটা রাতকে
আবরণ খুলতে বলে ;
অন্যরাত অবজ্ঞায় পাশ ফিরে শোয়।
যেন সে বধির। যেন সে স্পর্শস্পন্দনহীন।
দেয়াল এঁকে যাচ্ছে ঝড়মন্দ্র বাতাসের করতাল
ফুটে ওঠে একটা হাঙ্গরভয়ের ছায়া
ঝরে যাচ্ছে সব আচ্ছাদন………
আড়াল ভালোবাসি আমিও তো।
কোনটা যে কার আসল রূপ! কে যে কোন আড়ালে লুকোনো!
কখনওবা আবরণও মনোহর চরকির ফ্যাঁকাসে কাগজে চড়ারঙের প্রলেপ। সুন্দর।
দেয়াল এঁকে যাচ্ছে ঝড়মন্দ্র বাতাসের করতাল
ফুটে ওঠে একটা হাঙ্গরভয়ের ছায়া
ঝরে যাচ্ছে সব আচ্ছাদন………
সুন্দর লেেখা
সেদিন এবং আজ। দুটো লিখা বাদে আপনার লিখা অনেকদিন পড়া হয়ে উঠেনি আপা।
অনেক সুন্দর কবিতা কবি বোন নাজনীন খলিল।
অসাধারণ আপা।