যে বৃক্ষের ছায়ার বিকল্প আছে অহরহ
হন্যে হয়ে তবু কেন খুঁজি তারে অহর্নিশ, করে নিথর দেহ
মনের জানালায় এঁকে যাই সেই কচি কিশলয়
দুর্বাঘাসের তো অভাব নেই সবুজ বাংলায়।
অক্টোপাসের অষ্টপদ অদৃশ্য চাপ রেখেছে হৃদয় গহীনে
মনের চোখের দৃষ্টি কেঁড়ে নিয়েছে অতি সংগোপনে,
দেখি না তাই নীল আকাশের ওপারের নীল আকাশ
প্রান্তের ওপারের সেই ঘন সবুজ মাঠের চারপাশ।
শুনেছি দখিনা সমীরণে বয়ে আনে নতুন দিনের বারতা
বাজেনি সেই সুর আজো মর্ম কুহরে, কেন এই নীরবতা!
তবে কি আমি আজ অন্ধ! বন্ধ হয়ে গেছে সব জানালা-
সুরের বৈচিত্র্যের পাইনি সন্ধান আজো; কেটে যায় অবেলা।
মুধু মাসের মধুর বরণ, শোভাময় চারিদিক
ক্ষণে ক্ষণে রঙ বদলায়; হয়ে যেন নির্ভীক
আষাঢ় শ্রাবণে ঝরে দিবানিশি অঝোর ধারায়
শরতে সাজাও প্রকৃতি শ্বেত শোভাময়।
শীতের প্রকৃতি সাজে কুয়াশার উত্তরীতে ঘোমটা মাথায় নববধূর সাজে
বসন্তে বাসর রচে কোকিলের কুহুকুহু তানে; ফুলের মালায় বাসন্তী সাজে,
রঙ বদলাও তুমি; রঙ বদলায় প্রকৃতি, খোলস ছাড়ে মনসা
আমি তবে কেন বর্ণহীন! আদর্শহীন হতে পারি না সহসা।
তবে কি নিঃসঙ্গ আমি! শুধুই করি অভিন্ন দেবীর আরাধনা
বর্ণিল রঙের মাজারে কেন হয়ে যাই এমন বিমনা!
খুলিব আঁখি; লভিব চিত্রের বৈচিত্র্য রূপ, পেখম খুলে নীল আকাশে
দখিনা সমীরণে তুলেছি পাল; যেদিকে নিয়ে যাক! রহিব না তোমার আশে।
তরী মোর ঘুরেফিরে আবার নোঙ্গর ফেলে তোমারি বন্দরে
সবই আজ তবে কি অচেনা! বন্দি হয়ে গেছি তোমার সংকীর্ণ কোরিডোরে।
তরী মোর ঘুরেফিরে আবার নোঙ্গর ফেলে তোমারি বন্দরে
সবই আজ তবে কি অচেনা! বন্দি হয়ে গেছি তোমার সংকীর্ণ কোরিডোরে।
অদ্ভুত সুন্দর প্রিয় কবি স্যার। অভিনন্দন।
* অনেক অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় প্রেরণাদাতা মুরুব্বী….
এক রাশ মুগ্ধতা কবি ভাই।
* ধন্যবাদ সুপ্রিয় কবি….
অভিনন্দন দিলওয়ার হুসাইন ভাই।
* কবি সুমন ভাই, অনেক ধন্যবাদ….
ভালোবাসা কবি হুসাইন ভাই।
* অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কবিদা….
অনেক অনেক শুভেচ্ছা প্রিয় কবি দা।
* প্রিয় কবিদি, ভালো থাকুন নিরন্তর….