কলম খুঁজতে গিয়ে ব্যাগের সাইড পকেট খুলে দেখি হাজার টাকার একটা নোট! কোন ভাবেই বুঝতে পারছিনা টাকাটা এখানে এলো কীভাবে!? অনেক্ষণ ধরে টাকার উৎস খুঁজে বের করার চেষ্টা করলাম, কিন্তু কোন মতেই পেলাম না। অবেশেষে বিগব্যাং তত্তের কথা মনে পড়লো, কোন প্রকার মালিকের নির্দেশ ছাড়াই শুধুমাত্র আপনা আপনি একটা বিকট বিস্ফোরণের মাধ্যমে যদি এত বড় পৃথিবী, গ্রহ, নক্ষত্র, গ্যালাক্সি… … সৃষ্টি হতে পারে, তবে এই সামান্য টাকাটা কেন নয়? দ্বিগুন উৎসাহে টাকাটার সৎব্যবহার করতে বন্ধুসহ হোটেল থেকে কাচ্চি খেয়ে আসলাম। বাসায় এসে দেখি ফোনে অনেকগুলো মিসড কল। বড় আপা ফোন দিয়েছিল, হট্টগোলে থাকায় বুঝতে পারিনি। ফ্রেস হয়ে কল ব্যাক করলাম।
– আপা বললো, “তোর ব্যাগের সাইড পকেটে ১০০০টাকা রাখা আছে, ভালো দেখে একটা শার্ট কিনিস।”
– টাকার কথা শুনে চোখে আন্ধার দেখতে লাগলাম। কোনমতে বললাম, “ঠিক আছে”। ফোন রেখে মানিব্যাগ চেক করলাম। সব মিলিয়ে ১০০টাকাও হয় না। শার্টের কথা জিজ্ঞেস করলে কী উত্তর দেব, সেটাই এখন ভাবছি…
– (হাতুড়ে লেখক)
আহাহাহা। প্রাপ্তির আনন্দ হলেও দেখছি দুঃখজনক পরিণতি।
Thanks
হাতুড়ে লেখক নিজু মণ্ডলের অণুগল্প। লেখক হাতুড়ে হলেও গল্পের প্লট নেয়াহেত মন্দ নয়।
অপেক্ষা ছিলো কবি আবার লিখবেন। দেখা হয়ে হয়ে গেলো আপনার। ভালো লিখেছেন বস্। এবার হলো না তাতে কি … হয়ে যাবে।
Thanks
নিয়মিত যে লিখবনা দাদা। তবে দেখা হবে
বিপদ অনুধাবন করতে পারলাম দাদা।
thanks
সহজ লিখাকে অনায়াশে সুন্দর লিখা বলতে পারি। অণুগল্প হিসেবে দারুণ মানিয়েছে ভাই।
Thanks
সুন্দর লিখেছেন। এখন পরের অধ্যায় নিয়ে ভাবুন। কিভাবে রিকভার করবেন?
দেখা যাক কি হয়……
কি মন্ডল ভাই, আপনার কথা মতো চলে আসলাম এই ব্লগে। ভালই তো লাগছে। একটা কবিতা ট্রায়াল হিসেবে পোস্ট দিয়েছি। পড়ার আমন্ত্রন দিয়ে গেলাম @ নীল আকাশ।
see you
প্রিয় পাঠকের প্রতিক্রিয়া ভাই,
আমিও আছি আপনার পিছনে। খুব সংক্ষিপ্ত হলেও লেখকের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকুক।
শুভকামনা জানবেন।
ওকে………