রোহিঙ্গা হঠাও

হে রাষ্ট্র তুমি
রোহিঙ্গা হঠাও দেশ বাঁচাও
শান্তি দাও জনমনে,
যেখানকার বলা সেখানে পাঠাও
তুমি কঠিন পদক্ষেপ নাও প্রয়োজনে।

হে রাষ্ট্র তুমি
রোহিঙ্গা হঠাও সন্ত্রাস কমাও
অপরাধ কমাও সাথে,
চুরি ডাকাতি মাদক কমাও
এতে মাদক পাচারও কমবে তাতে।

নিতাই বাবু সম্পর্কে

নিতাই বাবু ২০১৫ সালে তিনি শখের বশে একটা ব্লগে রেজিষ্ট্রেশন করে লেখালেখি শুরু করেন।তিনি লিখতেন নারায়ণগঞ্জ শহরের কথা। লিখতেন নগরবাসীর কথা। একসময় ২০১৭ সালে সেই ব্লগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ব্লগ কর্তৃক ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র জনাব সাঈদ খোকন সাহেবের হাত থেকে ২০১৬ সালের সেরা লেখক সম্মাননা গ্রহণ করেন। সাথে নগর কথক উপাধিও পেয়ে যান। এরপর সেই ব্লগে লেখালেখির পাশাপাশি ২০১৮ সালের জুলাই মাসে তিনি শব্দনীড় ব্লগে রেজিষ্ট্রেশন করেন। শব্দনীড় ব্লগে উনার প্রথম লেখা "আমি রাত জাগা পাখি" শিরোনামে একটা কবিতা। তিনি চাকরির পাশাপাশি অবসর সময়ে লেখালেখি পছন্দ করেন এবং নিয়মিত শব্দনীড় ব্লগে লিখে যাচ্ছেন।

14 thoughts on “রোহিঙ্গা হঠাও

  1. আম মানুষ হয়ে আমরা তো সেই সময়ই জেনেছি এই রোহিঙ্গা আমাদের গলার কাঁটা হবে। অথচ মানবতার মানস কন্যা নোবেল জয়ের যুদ্ধে নিজের বুদ্ধি বিচারকে বন্ধক রেখেছিলেন মনের খাঁচায়। ক্ষতি তাঁর হবে না; যা হবার হবে এই দেশের মানুষের।  :(

    1. দেশ এবং দশের  সমস্যা করে কাল্পনিক আশা বাস্তবায়ন করার চিন্তা কতটুকু যুক্তিযুক্ত? যুক্তি থাকুক আর নাইবা থাকুক আমাদের দয়াময়ী তা করেছেন। কিন্তু আশার বাস্তবায়নে ঠনঠন হলেও, দেশের কিন্তু ঠিকই বারোটা বেজেছে বলে মনে হয়।                  

  2. কোন পদক্ষপে কোন কাজ হবে কিনা জানি না। খেসারত দিতে হবে পুরো জাতিকে। 

    1. তা একশো-তে-একশো নিশ্চিত দাদা।    

      একটি নোবেলের লাগিয়া

      দয়াময়ী গেলেন পাগল হইয়া 

      কেঁদে দিলো আর বুকে নিলো

      রোহিঙ্গারা তাঁদের আশা মিটাইলে। 

    1. তা একশো-তে-একশো নিশ্চিত দিদি। খেসারত দেওয়া শুরু হয়ে গেছে। কিন্তু নোবেল পাইনি।      

  3. সার্বভৌম স্বাধীন একটি রাষ্ট্র থেকে রাষ্ট্রের জন্য যারা হুমকীস্বরূপ; তাদের না থাকাই মঙ্গল।

    1. শ্রদ্ধেয় কবি দাদা, ওঁদের এখন ফেরতই পাঠাতে পারছে না। ওঁরা আর এদেশ থেকে যাবেও না। খেসারত দিতে হবে গোটা জাতিকে।        

    1. আমাদের সামনে আরও মহাবিপদ অপেক্ষা করছে দিদি। কিছুর আশায় এতো বড় লোকের বহর ঘরে জায়গা দেওয়া আমাদের ঠিক হয়নি। এর জন্য আমাদের চরম মূল্য দিতে হবে।     

  4. মারাত্মক সব এনজিওদের সাথে সরকারযন্ত্রের মদদ চলছে এখানে। হঠানো সহজ নয়।

    1. রোহিঙ্গাদের নিয়ে, শরনার্থী শিবির নিয়ে, এনজিও নিয়ে, ত্রাণসামগ্রী নিয়ে  সব মিলিয়ে  সেখানে কঠিন একরকম বানিজ্য চলছে। তাহলে এঁদের হঠানো কি আদৌ সম্ভব হবে? মোটেই না!      

  5. আমরা এখন আন্দোলন করি ঘরে বসে। দেশের এই ক্রান্তি সময়ে ঘুমিয়ে থাকা মানুষের ঘুম ভাঙ্গানোর মানুষ এখন আর নাই দাদা। ফায়দা না থাকলে কে আর রাজপথে নামে। :(

    1. ঠিকই বলেছেন দিদি। ঘরে বসেই ফাকুম-ফুকুম। মূলত সবই ফাঁকাআওয়াজ ।      

মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।