রুগী: ডাক্তার বাবু আছেননিও দোয়ানে আম্নে?
ডা: কি অইছে আম্নের, না কইলে বুঝি ক্যামনে!
রুগী: কইতাছি তাত্তাড়ি কইরা আহেন এট্টু সামনে।
ডা: আইছি আমি, এলা কন সমস্যাডা কোনানে?
রুগী: আমার শৈলডা খালি কাঁপে, মাথাডাও ঘুরে!
ডা: ওহ্ বুজ্জি বুজ্জি, আম্নেরে জ্বরে ধরছে জ্বরে!
রুগী: মনে অয় জ্বরের লগে এট্টু এট্টু ঠান্ডাও আছে!
ডা: তাইলে ত আম্নেরে এক্কারে ভালা ধরাই ধরছে!
রুগী: অহনে কি এই অসুখের ভালা ওষুধ আছে?
ডা: থাকতো না ক্যা? ভালা বিদেশি ওষুধই আছে!
রুগী: ঠান্ডা জ্বরের লগে কইলাম কাশিও আছে!
ডা: তায়লে ত আম্নেরে এইবার ধরার মতনই ধরছে!
রুগী: কন কিও ডাক্তার? তায়লে এইডার ব্যবস্থা?
ডা: খারন দেহি, দেইখা লই আম্নের শৈল্লের অবস্থা!
রুগী: কি দেখলেন ডাক্তার বাবু? অবস্থা কি ভালা?
ডা: অবস্থা সুবিধার না, জ্বর অইয়া গেছেগা কালা!
রুগী: হায়! কন কি? শেষমেষ কালাজ্বরে ধরছে?
ডা: হ, হেডাই ত দেখতাছি, পরীক্ষায় ধরা পড়ছে!
রুগী: তয়লে ওষুধ দেন, টেকা কইলাম দিমু পরে!
ডা: হালার রুগী আমার, তয়লে মর তুই কালাজ্বরে!
* ওয়াও! অনেক মজার কবিতা
তবুও রয়েছে বাস্তবতা……
অনেক সময় এরকম দৃশ্য চোখে পড়ে। মহল্লার ঔষধের দোকানের ঔষধ বিক্রেতা ডাক্তারি সেজে ঠাণ্ডাজনিত রোগ-সগ নানান রোগের চিকিৎসা করতে। আবার দোকানের সাথেই থাকে এমন লোকদের কাছে নগদ টাকা না থাকলে রোগ নিরাময়ের ঔষধ বাকিতে না দিয়ে নানান কথা শুনিয়ে দেয়। এসব দেখেই আমার এই রম্য লেখনী, শ্রদ্ধেয় কবি দাদা।
রুগী: হায়! কন কি? শেষমেষ কালাজ্বরে ধরছে?
ডা: হ, হেডাই ত দেখতাছি, পরীক্ষায় ধরা পড়ছে!
অনেক সময় এরকম দৃশ্য চোখে পড়ে। মহল্লার ঔষধের দোকানের ঔষধ বিক্রেতা ডাক্তারি সেজে ঠাণ্ডাজনিত রোগ-সগ নানান রোগের চিকিৎসা করতে। আবার দোকানের সাথেই থাকে এমন লোকদের কাছে নগদ টাকা না থাকলে রোগ নিরাময়ের ঔষধ বাকিতে না দিয়ে নানান কথা শুনিয়ে দেয়। এসব দেখেই আমার এই রম্য লেখনী, শ্রদ্ধেয় দাদা।
রম্য কথার আড়ালে অমানবিকতার কঠিন অভিশাপ । চমৎকার দাদা ।
অনেক সময় এরকম দৃশ্য চোখে পড়ে। মহল্লার ঔষধের দোকানের ঔষধ বিক্রেতা ডাক্তারি সেজে ঠাণ্ডাজনিত রোগ-সগ নানান রোগের চিকিৎসা করতে। আবার দোকানের সাথেই থাকে এমন লোকদের কাছে নগদ টাকা না থাকলে রোগ নিরাময়ের ঔষধ বাকিতে না দিয়ে নানান কথা শুনিয়ে দেয়। এসব দেখেই আমার এই রম্য লেখনী, শ্রদ্ধেয় কবি দিদি।
দারুণ হয়েছে কবি নিতাই দা।
অনেক সময় এরকম দৃশ্য চোখে পড়ে। মহল্লার ঔষধের দোকানের ঔষধ বিক্রেতা ডাক্তারি সেজে ঠাণ্ডাজনিত রোগ-সগ নানান রোগের চিকিৎসা করতে। আবার দোকানের সাথেই থাকে এমন লোকদের কাছে নগদ টাকা না থাকলে রোগ নিরাময়ের ঔষধ বাকিতে না দিয়ে নানান কথা শুনিয়ে দেয়। এসব দেখেই আমার এই রম্য লেখনী, শ্রদ্ধেয় কবি সুমন দাদা।
ভাষা বা কথা গুলো আমি ভীষণ পছন্দ করলাম। ইন্টারেস্টিং লাগলো নিতাই বাবু।
আমাদের নারায়ণগঞ্জ জেলার আঞ্চলিক ভাষা, দাদা। "এরইমনা ভাষাই আমরা একজনে আরেকজনের লগে কতা কই।" ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় কবি দাদা।
রুগী ডাক্তারের অপূর্ব কথপোকথন। আমার শৈলডা খালি কাঁপে, মাথাডাও ঘুরে! ওহ্ বুজ্জি বুজ্জি, আম্নেরে জ্বরে ধরছে জ্বরে! শেষে টাকা বাকি।
"শেষমেশ রুগীর মানুষজন আই, ডাক্তাইরার লগে কাইজ্জা লাইগগা গেছাগা। হেই কাইজ্জা শেষমেশ থানা পুলিশ পইযন্ত গেছে।"
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি, শ্রদ্ধেয় কবি দিদি।
মোটকথা
ঔষধ বাকি নাই।
এডাই ডাক্তারের মনের কথা।
ঔষধ বাকি নাই। Darun.
হ, দাদা। এমন মাঝে মাধ্যে আমগো মহল্লার ওঢুধের দোয়ানে ডাক্তারের লগে আর রুগী লগে লাইগা যায়।
হাহাহা। মনটা প্রফুল্ল হলো দাদা।
ওষুধ বাকি নাইক্কা দিদি। রুগী মইরা ভূত অইয়া গেলেও ওষুধ নগদনারায়ণ হতে হবে।
শুভকামনা সারাক্ষণ।