কিছুদিন আগে থেকে “ঝুমকো জবা”, “পঞ্চমুখী জবা” ও “বহুদল জবা” ফুলের বেশ কিছু ছবি দেখিয়েছি আপনাদের। আজ তারই ধারাবাহিকতায় দেখাবো আমার তোলা কিছু “সাদা জবা” ফুলের ছবি।
সাদা জবা
আপনারা জানেন জবা ফুলের কয়েকশত প্রজাতির গাছ রয়েছে। এদের কয়েকটি পরিচিত বাংলা নাম হচ্ছে জবা, রক্তজবা, পঞ্চমুখী জবা, জবা কুসুম, মরিচা জবা ইত্যাদি। এদের মধ্যে একটি বিশেষ জবা হচ্ছে সাদা জবা।
সাধারন জবার সাথে সাদা জবার পার্থক্য হচ্ছে এর রং-এ। নানান রং এর জবা ফুল দেখতে পাওয়া যায়, তবে লাল রং এর আধিক্যই বেশী। আজকে যে জবার ছবি দেখাবো সেগুলির রং লাল নয়, বরং সাদা।
বিভিন্ন সময় বিভিন্ন যায়গায় বেরাতে গিয়ে বেশ কিছু সাদা জবা ফুলের ছবি তুলেছি আমি। তাদের ৯টি ছবি এই পোস্টে।
প্রথম ৪টি ছবি তুলেছি সিলেটের একটি সরকারী ডাকবংলোতে।
এবং শেষ ৫টি টাঙ্গাইলের বদরুন্নেছা মহলে।
আগামী পর্বে দেখাবো “মরিচা জবা”।
লাল জবার প্রেমের পড়েছিলাম। এই পোস্ট থেকে সাদা জবা রাণীরও প্রেমে পড়লাম। এতো প্রেম রাখি কোথায় দস্যু ভাই। “সাদা বজা” ফুলের ছবি কথাটি বুঝে নাই।
প্রেমে পরতে সমস্যা নাই, পরতে থাকেন। আমিও পরি।
“সাদা বজা” টাইপিং মিস্টেক, ধরিয়ে দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
এই সাদা রঙের জবাফুল আমার মেয়ের বাড়িতে আছে। সাথে লাল জবাফুলও আছে। লাল রঙের জবাফুলকে ওনেকেই রক্তজবা বলে। যা হিন্দু ধর্মে কালীপূজায় লাগে। তবে একটা কথা আমরা জানি যে, এই সাদা জবা হিন্দুুুদের কোনও পূজায় লাগে না। এতো সুুুন্দর ফুল! অথচ কোনও দেবদেবীর পূজা অর্চনায় লাগে না। এর কারণটাও আমার অজানা রয়ে গেল।
লাল জবাকে রক্ত জবাই বলা হয়। তবে বেশীর ভাগ জবাই লাল হয়ে থাকে। পূজাতে ব্যবহৃত হতে দেখেছি রক্ত জবা আর মরিচা জবাকে। সদা জবার বিষয়টা কখনো লক্ষ্য করিনি।
ওয়াও ছবি দা। ডাইরেক্ট ফ্যান্টাসটিক। সাদা জবা।
হুম, আজকে দুই ধরনের সাদা জবার ছবি এখানে দিয়েছি।
আগামী পর্বে দেখা হবে মরিচা / লঙ্কা জবার সাথে।
অসাধারন মরুভূমি ভাই। কী ঝকঝকে ছবি, দেখেই মন ভরে যায়।
আসলে ফুল দেখে বরং মন ভরে যায়।