চৈত্র মাসে যখনই আকাল হতো দেশে
যারা তবে বিত্তবান, এসে দাঁড়াত পাশে;
বুভুক্ষু গরীবে জুটত এক বেলা ভোজ
কে বা রাখে আজ, আর তাদের খোঁজ।
হত্যাযজ্ঞ, অহরহ গুম যত্র তত্র খুনাখুনী
হারায় কত না মা তাদের চোখের মনি;
দুর্ঘটনা, ছল, চুরি পথে ঘাটে হর রোজ
কে বা রাখে আজ, আর তাদের খোঁজ।
.
কদম্বডালে করে প্রেম কপোত কপোতী
স্পর্শে আজো লজ্জা পায় তরু লজ্জাবতী;
নবীন প্রবীণে কৈ আজ বাকি শ্রদ্ধা বোধ
উনিশ বিশে হাত চলে কতই না ক্রোধ।
শিশির নেমে আসে শীতে, ঘাসের টানে
বসন্তে আজো ছুটে আসে অলি ফুলবনে;
তবে কৈ মানুষ, করে আজি অবলোকন
দুশ্চিন্তা মগজে, দুর্বিপাকে বন্দী সর্বক্ষণ।
এখনো ঐ জোছনা হাসে নীলিমার বুকে
হয় সকাল, ঘুম ভাঙ্গে মোরগের ডাকে;
ইট পাথরে যেন চূর্ণ কারো নেই স্বস্তিমন
জীবনে জটিলতা, মাথায় করে ভন ভন।
লিখকের লিখা পড়ার অপেক্ষায় থাকে আমার মতো পাঠক।
লিখক বিশ্রাম নিয়ে ফিরলেও পাঠকের অপেক্ষার শেষ নেই। পাঠক দিন গুনে।
আপনার লিখা সেই আগের মতো নিয়মিত পড়তে চাই প্রিয় কবি মি. সাইদুর রহমান।
অনেক ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় মুরুব্বী। নব বর্ষের শুভেচ্ছা।
বুভুক্ষু গরীবে জুটত এক বেলা ভোজ
কে বা রাখে আজ, আর তাদের খোঁজ।’
এর চেয়ে সত্য আর কি হতে পারে! চমৎকার লিখা।
অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভ নববর্ষ।
“কদম্বডালে করে প্রেম কপোত কপোতী
স্পর্শে আজো লজ্জা পায় তরু লজ্জাবতী;”
অনেক সুন্দর। আমিও একটু চেষ্টা করি:
“কদম্বডালে করে প্রেম কপোত কপোতী
স্পর্শে আজো লাল হয় তরু লজ্জাবতী;”
কবির জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা…
অসংখ্য ধন্যবাদ মামুনুর রশিদ ভাই। অনেক শুভেচ্ছা নববর্ষের।