পদ্ম- তাজমহল
যে জন আমার হাত ছাড়িয়ে উল্টো পথে নজর ছড়িয়ে দিতে দু’টি বার ভাবলো না, উল্টে আমাকে দূরে ঠেলবার যাবতীয় যুক্তিগ্রাহ্য নখ- চুল- রেশমের পাথুরে প্রমাণ খুঁড়ে সযত্নে সাজিয়েছে অলীক – সাক্ষ্যসার …
তিনি দূর থেকে প্রণম্য রয়ে যাবেন। আরতো
কাছে যাবার যোগ্যতা রইলোনা। রইলোনা
আরোগ্যের, সেবারও অধিকার কোনো।
কিন্তু, কী মুশকিল! একতরফা ভালবাসি
যে এখনো। খুব খুব চাইলেও, অন্যমনা
বিবাগীর সুর গলায় যে এখনো আসেনা!
আবেগে টইটম্বুর হৃদপিণ্ডে তোমারই যে
নামজপ নিরন্তর দিবারাত্রি – চব্বিশ প্রহর।
তোমারি পায়ের ধুলোয় রঙচঙে এ পদ্ম- তাজমহল,
ধুই, মুছি, চুলের পালিশ দিয়ে শয্যা নিই আশ্চর্য কোমল!
যিনি সব ছাড়িয়ে নিয়ে গেলেন তার জন্য কীইবা থাকতে পারে। তারপরও যত্নভরে রেথেছেন হৃার্দ্যিক ভালোবাসা। কী চমৎকার শাব্দিক উচ্চারণে বললেন …
"তোমারি পায়ের ধুলোয় রঙচঙে এ পদ্ম- তাজমহল,
ধুই, মুছি, চুলের পালিশ দিয়ে শয্যা নিই আশ্চর্য কোমল!"
___ অসাধারণ বন্ধু অসাধারণ আপনার মন।
ধন্যবাদ
বাহ! চমৎকার! এটা তো ট্রু লাভ বা রিয়েল লাভ/নিঃশর্ত ভালোবাসার কবিতা!!! শুভেচ্ছা ও শুভকামনা সূপ্রিয় রত্না দিদি!!!
অনেক ধন্যবাদ ভাইটি।
এমন দরদ দিয়ে লিখেছেন দিদি ভাই, মুগ্ধ না হয়ে কি পারা যায়? নমষ্কার।
ধন্যবাদ বোনটি।
দারুণ লেখনী। অনেক ভালো লাগা রইলো।
ধন্যবাদ জানাই ।
তোমারি পায়ের ধুলোয় রঙচঙে এ পদ্ম- তাজমহল,
ধুই, মুছি, চুলের পালিশ দিয়ে শয্যা নিই আশ্চর্য কোমল!
দারুণ লেখনী। অনেক ভালো লাগা রইলো।
অনেক ধন্যবাদ
একগুচ্ছ কাব্যিক শুভেচ্ছা রইলো।