হে নিমগ্ন মন জীবন,অক্টোপাসে জড়িয়ে তোমার দেনা,
বন্ধকীতে ওড়ার খোয়াব, বন্ধকীতে ডানা
বিপর্যস্ত নতমুখী, আগার থেকে মুড়ো
সিন্ধুকেতে বন্ধ থেকে হয়ে যাচ্ছে বুড়ো
টুকুস্ রাগতে পারলে বেশটি হতো, মুরোদে আসেনা,
আসলে ভাই অতোখানি নাগালই পাইনা
কাক ভোরেতে উড়তে গেছি, দানাও নেই ঠোঁটে,
চোখ টিপেছে জা-ভাজেরা–অতোটা কেউ ওঠে!
ওদের পাতে নবান্ন ভাত,থাকুক ওরা সুখে
উড়ান সেরে ফিরলে ঘরে তাকায় না কেউ মুখে
সব ব্যাপারে নিখুঁত হিসেব, তবু্ও আমার পাতে
একচিমটি প্রতীকী ছাই থাকে প্রতীক্ষাতে
দুদ্দাড়িয়ে সাইবার ঝড়- ধামাকা- পাইরেসি
চরিত্রহীন ভাত- হেঁসেলে বুভুক্ষু বানভাসি
বেনোজলের চোরাটানে অন্তর্জলী বাণী
মারীর কোপে তেত্রিশভাগ সংরক্ষিতা প্রাণী।
বক্তব্যের সরলতা এবং শব্দ চয়নে আপনার আপনার কবি পড়লে একই শব্দ উঠে আসে … বাহ্। অভিনন্দন সহ শুভেচ্ছা প্রিয় কবিবন্ধু রত্না রশীদ ব্যানার্জী।
দারুন প্রকাশ ।