এখন আমার চূড়ান্ত খরা,
রক্তাল্পতায় ফুটে ওঠে
জ্যামিতিক নকশা।
সামনেই মরূদ্যান
নরম ঘাসের জমি
কিছুদূর এগোলেই
আমার পায়ের পাতায়
চুমুতে ভরিয়ে দিতো
নরম ঘাসেরা।
২
দিনের আলোর গভীরে
লুকিয়ে রাতের ইতিহাস
নাটোরের ঘন অন্ধকারে
তোমার মুখোমুখি অন্যজন
আমার জায়গা তবে কোথায়?
দিনের শেষে, গোধূলির সময়ে?
৩
দিকচিহ্নহীন নকশা হাতে এখনও
আল বাঁধে আরুণি সংকেতে।
আমার সীমানা চিহ্ন,
আল ছোঁয়া ফসলের ক্ষেতে।
৪
ভাঙনের গান কখনও
উৎসবের থীম সং হতে পারে।
বছর শেষের চড়কের
শিহরণ যেমন।
৫
একটা কবিতার জন্য প্রয়োজন
বরফের এক তীক্ষ্ণ ফলার
দীর্ঘ রাতের পরে, আমূলভাবে,
বিঁধে যাওয়া বুকের গভীরে।
স্ব -নির্বাচিত মৃত্যু যন্ত্রণা ছাড়া
কবিতা লেখা কি সম্ভব?
৬
আমি বারংবার তোমার কাছে নতজানু
কারণ আমার অহংকার,
তোমার প্রেমের থেকে বেশী নয়।।
৭
রাত্রির গভীরতায় হোক একান্ত পরিমাপ
বল, কে বেশী গভীর, আমি না রাত্রি?
‘দিকচিহ্নহীন নকশা হাতে এখনও
আল বাঁধে আরুণি সংকেতে।
আমার সীমানা চিহ্ন,
আল ছোঁয়া ফসলের ক্ষেতে।’
সাতকাহন যথার্থই সার্থক একটি কবিতাগুচ্ছ। অভিনন্দন প্রিয় কবিবন্ধু রিয়া।
শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা বন্ধু
শুভেচ্ছা গ্রহণ করুন দীলখোশ মিঞার পক্ষ থেকে।
১ নম্বরে আপনি বলেছেন ঘাস আপমার পায়ে চুমু। দীলখোশ মিঞায় মনে বড় জ্বালা কেন আমি ঘাস হয়ে জন্মালাম না, না হয় খেয়ে নিত কোন ছাগলে আমায় তবু মৃত্যু আাগে বলতাম ধন্য আমার জীবন ধন্য কবির পদ চুম্বনে…
আপনার ভালো হোক।
ধন্যবাদ আপনাকে
ভালো লিখেছেন । শুভেচ্ছা আপু ।
অনেক ধন্যবাদ আপু
সাতকাহনে মুগ্ধ হলাম কবি রিয়া দিদি ভাই।
অনুপ্রাণিত হলাম দিদি ভাই।
তা কখনো সম্ভব নয় শ্রদ্ধেয় কবি রিয়া দিদি।
আমি জানি প্রিয় কবি নিতাই দা। কল্পনায় মানুষ কী না পারে !!
অসাধারণ আপা।
শুভেচ্ছা দিদি ভাই।
মুগ্ধ হলাম কবি রিয়া চক্রবর্তী।
খুশি হলাম কবি সুমন আহমেদ দা।
সাত পাকে বাঁধা।
পারফেক্ট।
আমি বারংবার তোমার কাছে নতজানু
কারণ আমার অহংকার,
তোমার প্রেমের থেকে বেশী নয়।।
দারুণ দি'ভাই
হৃদয় ছুয়ে গেল
অশেষ কৃতজ্ঞতা প্রিয় কবি দা।