ইচ্ছে কুসুম
শরতের পেঁজা তুলোর মতো মেঘেদের সাথে, সোনাঝুরি রোদগুলো যেন ভিতরে বাইরে লুকোচুরি খেলছে। ওই যে দূরে নীলাম্বরের নীল সরোবরে কতগুলো সাদা মেঘ, যেন সাদা হাঁস, মনের আনন্দে সাঁতার কেটে বেড়াচ্ছে। চারিদিকে ঝলমল করছে অথচ পোড়াচ্ছেনা মনটাকে। একটা সুন্দর অনুভূতিতে মাখিয়ে রাখছে আজ। শরৎ রানীর ইচ্ছেকুসুম ভাবনা, তাই কি আজ এই সোনালি রোদ, পেঁজা তুলোর মতো মেঘেদের সাথে মিশে দখিনা বাতাসকে সাথে নিয়ে গান গাইছে?
যে প্রকৃতিকে বর্ষা এসে পরিপাটি করে ধুয়ে মুছে দিয়েছে আর শরৎ তার ফুলের ডালি সাজিয়ে অপরূপা করে তুলেছে। আর এখন পাখিদের কাকলী সারাদিন ধরে নানান সুরে গান শোনাতে প্রস্তুত। আর আমার হাতে পড়ে থাকে পেনসিল। কবিতা লেখা আমার আর হয় না।
কুসুম কুসুম শুভেচ্ছা রাখি সর্বদা আপনার জন্য প্রিয় কবিবন্ধু রিয়া রিয়া।
অনেক ধন্যবাদ বন্ধু।
এভাবেই চলুক আপনার ক্ষুরধার কলমখানি।
শ্রদ্ধেয় কবি জানবেন শুভেচ্ছা সতত।
সানুনয় কৃতজ্ঞতা কবি দা।