জন্মদিনে একগুচ্ছ হুমায়ুন আহমেদ!
** মনে তীব্র ব্যাথা কমানোর একটি উপায় হচ্ছে কিছু লেখা। যে লেখা ব্যক্তিগত দুঃখকে ছড়িয়ে দেয় সবদিকে। – হুমায়ুন আহমেদ (আমার ছেলেবেলা)।
** যারা সবসময় মিথ্যা কথা বলে তাদের চেহারায় একটা মাইডিয়ার ভাব থাকে।……………..
মানুষের অনেক অদ্ভুদ ক্ষমতার একটি হচ্ছে মিথ্যা বলার ক্ষমতা | কল্পনা শক্তি আছে বলেই সে মিথ্যা বলতে পারে। যে মানুষ মিথ্যা বলতে পারেনা সে সৃষ্টিশীল মানুষ না- রোবট টাইপের মানুষ।
-হুমায়ুন আহমেদ (তন্দ্রাবিলাস)।
** বুদ্ধিমানের কাছ থেকে দশ হাত দুরে থাকবে আর বোকাদের কাছ থেকে একশ হাত দুরে থাকবে।
-হুমায়ুন আহমেদ (হিমুর মধ্যদুপুর)।
** কাউকে বিরক্ত করার সবচে সহজ পথ হচ্ছে তাকে অনুকরণ করা। সে হাসলে হাসা। সে ভুঁরু বাঁকালে ভুঁরু বাঁকানো, সে কাশলে কাশা।
– হুমায়ুন আহমেদ (একজন হিমু কয়েকটি ঝিঁ ঝিঁ পোকা)।
** কোন সৃষ্টিশীল কাজ যখন কেউ করে তখন কাউকে না কাউকে পাশ লাগে যে সেই কাজটা এপ্রিশিয়েট করবে।
– হুমায়ুন আহমেদ (একজন হিমু কয়েকটি ঝিঁ ঝিঁ পোকা)।
** লাজুক মানুষের আত্নবিশ্বাস কম থাকে।
– হুমায়ুন আহমেদ (ফিহা সমীকরণ)।
** অসম্ভব বুদ্ধিমান মানুষ সবসময় এই ছেলেমানুষীটা করে। তাদের বুদ্ধির ছটায় অন্যকে চমকে দিতে চায়।
– হুমায়ুন আহমেদ (আমি এবং আমরা)।
** যাদের মনের ভেতরের অবস্থাটা থাকে বিশৃঙ্খল এবং হয়তোবা অসুন্দর তারা বাইরের পৃথিবীটাকে সুন্দর এবং সুশৃঙ্খল দেখতে চায়, সে কারনে হাতের লেখার মত তুচ্ছ বিষয়েও তাদের মনোয়োগী হতে দেখা যায়।
– হুমায়ুন আহমেদ (আমি এবং আমরা)।
** বেশীরভাগ সময় আমরা মনের কথা বলতে পারিনা বলে কষ্ট পাই।
– হুমায়ুন আহমেদ (দারুচিনি দ্বীপ)।
** চিন্তাহীন জীবন যাপন করা উচিৎ।
-হুমায়ুন আহমেদ (চলে যায় বসন্তের দিন)।
বিভিন্ন সময়ে লিখে যাওয়া হুমায়ুন আহমেদের কথাগুলি বাণী হয়ে পাঠকের অন্তরে জমা আছে। একজন হুমায়ুন আহমেদ মানেই এক বিশাল প্রতিষ্ঠান, যিনি জন্ম দিতে পেরেছিলেন অগনিত পাঠক।
এমন একজন বিশাল ব্যক্তিত্বের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।
ঠিক বলেছেন দিদি ভাই। এপার আর ওপার দুই বাংলাতে তিনি কম জনপ্রিয় নন। শ্রদ্ধা।
এসো কোমল শ্যামল ছায়ায়
চলে এসো তুমি চলে এসো এক বরষায়
যদি মন কাঁদে তুমি চলে এসো এক বরষায়
যদি মন কাঁদে তুমি চলে এসো চলে এসো এক বরষায়। __ লেখক তোমায় সালাম।
ধন্যবাদ প্রিয় বন্ধু।
হুমায়ূন আহমেদের প্রায় সকল উপন্যাস আমার পড়া। প্রায় সকল উপন্যাসই কমপক্ষে দুইবার করে পড়া। কোন কোনটি আর বেশীবার পড়া।
প্রায় সমস্ত বইয়ের এপিগ্রাম আমার লেখা আছে। প্রায় প্রতিটি বইয়ের কাহিনী সংক্ষেপও আমার লেখা আছে।
কিছু এপিগ্রাম নিয়ে আজ আপনার একটি পোস্ট পেলে বেশী খুশি হতাম ছবি দা।
তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি,,,,,,,,,,,,,
বাহ দারুন লাগল, কবি,,,,,,ধন্যবাদ অফুরান,
শ্রদ্ধায় ধন্যবাদ কবি দা।
ভালো লাগলো!
ধন্যবাদ কালাম হাবিব দাদা।
আমি একটা কবিতা প্রকাশ করলাম কিন্তু দেখতে পায়না কেন?
প্রকাশনার নিয়ম কানুন গুলো বলে দিলে ভালো হতো কেননা আমি নতুন। কিছু বুঝতে পারছিনা! প্লিজ!!!!!!!!
সুস্থ্য আর সুন্দর ব্লগিং এর স্বার্থে শব্দনীড়ের প্রথম পাতায় একজন লেখকের একটি লেখা থাকতে হয়। এটাই শব্দনীড়ের নিয়ম। বিশেষ পরিস্থিতিতে ২৪ ঘন্টায় পোস্ট সংখ্যা কম থাকলে দ্বিতীয় লেখা প্রকাশ করা যেতে পারে।
আপনার অতিরিক্ত লেখা তৈরী হয়ে গেলে খসড়া করে রাখুন দাদা। পাশাপশি সহ-ব্লগারের পোস্টে আপনার অভিমত বা মতামত দিতে পারেন।
[email protected]
এতে বলে দিলে ভালো হতো!!
মেইলের প্রয়োজন নেই। সমাধান এখানে দিয়ে দিয়েছি। আশা করি বুঝবেন।
OK!
* শ্রদ্ধা সতত…
শ্রদ্ধা রাখি নিরন্তর কবি দা।