দিন দিন নীল থেকে নীলতর
হয়ে যাচ্ছিলো সেই সময় আকাশটা।
শিমুল তুলোর মতো শুভ্র মেঘগুলো
নীলের ক্যানভাসে দেখে মনে পড়ে গেল,
সেই দিনের মতোই এখন শরৎকাল।
পূজোর ছুটি চলছিলো তখন
কুমোরপাড়া ঘুমায়না রাত-দিন।
ঘন্টার পর ঘন্টা ঠায় দাঁড়িয়ে দেখতাম,
খড়ের কঙ্কাল, মাটি-জল
মিলে মিশে একাকার।
সময় গড়ায়, দিন যায়
হাত-পা-মুখ-চোখ
একে একে সব হয়।
এমনই এক ছুটির বিকেলে,
ওপাড়ায় প্রতীমা বানানো
দেখতে গিয়ে বললাম-
“দূর্গার মুখটা বিপাশার মতো
করে দিতে বলবো নাকি?”
এক বুক চেপে রাখা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে,
নিরঞ্জন শুধু বলল-
“প্রতীমাতো পূজো শেষে
শুধু বিসর্জন,
আর বিপাশাতো জীবন শেষে
শুধুই আমার অর্জন…”
“প্রতীমাতো পূজো শেষে
শুধু বিসর্জন,
আর বিপাশাতো জীবন শেষে
শুধুই আমার অর্জন…”—————-
ধন্যবাদ লিটন ভাই
লম্বা একটি বিরতির পর ধারাবাহিকটি পুনরায় চালু হতে দেখে ভালো লাগলো মি. রোমেল আজিজ। পাঠক সমাদৃত হোক এই প্রত্যাশা। ব্যস্ততায় ভালো থাকুন। ধন্যবাদ।
আপনাদের ভালবাসায় আরো কিছু দিন এইটা চলবে, ধন্যবাদ
সুন্দর লেখা
ধন্যবাদ
শব্দনীড় এ আপনার লেখা আগেও পড়েছি। আমার ভালো লেগেছে।
আমার লেখা পড়ে আমাকে মনে রেখেছেন, আমি কি আপনার এতো ভালবাসার যোগ্য? অসংখ্য ধন্যবাদ
সুন্দর।
ধন্যবাদ দিদি
* দারুন প্রতীতি …