একাকী এক নির্জন দুপুরে শুধালাম সাগরকে,
গাঙচিলের কান্না বুকে নিয়ে কেনো এমন
আছড়ে পড়ো বালুকাবেলায়?
জবাব পাইনি তার।
একলা আকাশের নীচে দাঁড়িয়ে জোছোনাকে বলেছিলাম,
অপরূপ আলোর ফুলঝুড়ি বুকে নিয়ে কেনো
মায়াবী করে তোলো রাতের অন্ধকার?
সে থেকেছে নিরুত্তর।
সূর্যাস্তের রেশমী লাল আলোকে প্রশ্ন করলাম,
আবীর রঙে কেনো সাজাও পৃথিবীকে
নববধূর সাজে প্রতিদিন?
উত্তর মেলেনি কোনো।
প্রতিদিন অবিরত এইসব প্রশ্নেরা
উত্তর না পেয়ে দূর পাহাড়ের গায়ে
প্রতিধ্ব্নির মতো ফিরে ফিরে আসে
আমারই মনের প্রান্তরে। সাগর-পাহাড়,
জোছোনা তবুও খেলা করে ধ্রুপদী সুরে
পৃথিবীর তানপুরায়।
জোছোনা তবুও খেলা করে ধ্রুপদী সুরে পৃথিবীর তানপুরায়। প্রকৃতির পরম্পরা আপা। কবিতার জন্য অভিনন্দন জানাই আপা।
মনে দাগ কাটার মতো কবিতা। অনেকের জীবনের সাথে মিলে যাবে আপা।
যে কয়টি কবিতা পড়েছি আপনার তার মধ্যে এই লেখাটি অন্যতম সেরা। শুভেচ্ছা।
ভালোবাসায় অভিনন্দন কবি বোন রোখশানা রফিক।
বেশ লিখেছেন প্রিয় কবি দিদি ভাই। কবিতাটি পড়ে অনুপ্রানিত হলাম।
অনুপ্রাণিত হওয়ার মতো লেখা ভীষণ ভালো লাগলো
সূর্যের আলোয় আলোকিত দিন। কারোর দিন হয় কষ্টের, কারোর দিন হয় আনন্দময়। কেউ যদি চায় আজকের এই আনন্দময় দিনটি অন্যদিনের চেয়ে আরও একটু বড় হোক। আনন্দ বেশি হোক। তাও কিন্তু হয় না। কেউ যদি চায় এই কষ্টময় দিনটা তাড়াতাড়ি শেষ হোক, তাও কিন্তু না। রাতের মত দিনও একই নিয়মে চলছে। এই নিয়মটা যখন পৃথিবীর সকলের বেলায়। তা আমার বেলায়ও। আমিও অনেক সময় দিনের সময়টা একটু বেশি চেয়েছিলাম। আর রাতের সময়টাকেও। কিন্তু না, তা হয়নি। তাই বলে কি জীবন থেমে রয়েছে? না! জীবন থামেনি। এখনো বেঁচে আছি।