কোলাহল থেমে গেলে
বেজে ওঠে আধারের মাদল,
আচম্বিতে নয়, মোহময় নিরব আদলে তন্দ্রালশা মাদক
ছেয়ে যায় স্বপ্নভরাতুর রজনীতে।
জেগে থাকা মানুষগুলো ছায়া খোঁজে কল্পনায়,
কারো কাছে আধারের ছায়া অভিসারের আলো-
কারো কাছে স্বপ্নগুলো বিবসনা কালো,
প্রত্যেকেই আপন ছায়া খোঁজে-
কেউ পায়,
কেউ হাতড়ে বেড়ায় নির্ঝর নির্জনতায়।
17 thoughts on “খোঁজ”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
প্রত্যেকেই আপন ছায়া খোঁজে-
কেউ পায়,
কেউ হাতড়ে বেড়ায় নির্ঝর নির্জনতায়।
* অনেক ভালো লেখেন আপনি।
শুভ কামনা সবসময়…
শুভকামনার জন্য ধন্যবাদ, আমি আপনার লেখা পড়ি, ভাললাগে।
একদম ঝরঝরে শুদ্ধ কবিতা। ছোট পরিসরে যদি অনেক কথা বলা যায় মন্দ কী !! ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন মি. নিশাদ। শুভ সকাল।
মুরুব্বী আপনাকে ধন্যবাদ আপনার মুল্যবান মতামতের জন্য, আসলে লিখলে হয়ত আরো অনেক কিছুই উঠে আসত, কিন্তু কিছু জিনিস আসলে অল্পতেই আনন্দ দেয়, জানিনা কার কেমন লাগবে তবে আমার ভাল লেগেছে
খুব সুন্দর কবিতা।
ধন্যবাদ
প্রত্যেকেই আপন ছায়া খোঁজে-
কেউ পায়,
কেউ হাতড়ে বেড়ায় নির্ঝর নির্জনতায়।—–হু চমৎকার প্রকাশ কবি
ভাল্লাগসে?
আমার মনে হয় এই " ছায়া" যেটা কোলাহল থেমে গেলে নস্তব্ধ রাতে প্রতিটি মানুষ খুঁজে বেড়ায়, এই ছায়াটি একটি রূপক হসেবে ব্যাবহৃত হয়েছে যার অর্থ হতে পারে, অবলম্বোন, জীবনের লক্ষ্য, জীবনের ঘটে যাওয়া আঘাত অর্থাৎ এই "ছায়া" প্রতিটি মানুষের ক্ষেত্রে ভিন্ন আকাঙ্ক্ষা যা সে চায় এবং না পেলে হাতরে বেড়ায়।
প্রিয় কবি "একজন নিশাদ" এর কাছে এই "ছায়া" রুপকের মর্মার্থ জানতে চাইতে পারি কি!
কবিতাটি নিঃসন্দেহে বেশ ভালো মাণের মনে হয়েছে আমার কাছে

আসলে আমি একটা জিনিস বিশ্বাস করি, একটা লেখায় যখন পাঠক নিজেকে খুজেঁ পাবে তখন সেই লেখা খুব উঁচুপর্যায়ের হোক বা নাহোক তাতেই স্বার্থকতা। আর কি একটা কবিতায় পাঠক নিজের মত করে কল্পনা সাজাবে, এটাই স্বাভাবিক। ভাই ইচ্ছে থাকা স্বত্বেও রুপকটি ভাঙাতে পারছিনা কারন পরবর্তিতে যারা এটা পড়বে তারা নিজের মত করে ভাববে না বরং আপনার আমার মত করে ভাববে, এটা ঠিক হবেনা,পাঠককে মজা নিতে দিন
প্রত্যেকেই আপন ছায়া খোঁজে-
কেউ পায়,
কেউ হাতড়ে বেড়ায় নির্ঝর নির্জনতায়।
Excellent……..
thank you
অসাধারণ আপনার কবিতার হাত। অগনন শুভেচ্ছা।
অনুপ্রেরনা পেলাম , ধন্যবাদ প্রিয় শাকিলা আপা।
কবিতাট ছোট হলেও শব্দবহের ব্যাপ্তার্থ অত্যন্তগামিক।সুন্দর
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
কবিতাটি