রাত-বিরেতে নিজন পথে
চলতে গিয়ে একা-
কেউ পেয়েছো ভূত বাবাজীর দেখা?
ঝড়ের রাতে পোড়োবাড়ির
মধ্যে হঠাৎ ঢুকে-
কেউ পড়েছো ভূত-বিপদের মুখে?
জোছনা রাতে বিরান মাঠে
পেত্নী ভূতের বিয়ে-
কেউ দেখেছো নিজের দু’চোখ দিয়ে?
নিবিয়ে আলো একলা ঘরে
রাতের বেলা নিতি-
টের পেয়েছো ভূতের উপস্থিতি?
কেউ দেখেনি ভূত কখনও
শুনে শুনেই বলা-
ভূতের ভয়েই শুকায় তবু গলা।
ভয়ের ভেতর ভূতের বাসা
মনের ভেতর ভয়-
জুৎ পেলে খুব ভয়গুলো ভূত হয়।
ছন্দ লিখন মানুষের মস্তিস্কের উপর অযাচিত চাপ সমূহ কমায়। নির্ভার করতেও সহায়ক। ছন্দ লিখাকে শিশুতোষ বললেও আমি বলতে নারাজ। অনেক বজ্র কঠিন লিখাকেও ছন্দবোধনে শক্তিশালী করা সম্ভব। এমন নজির ইতিহাসে সহস্র সহস্র। ধন্যবাদ কবি।
ধন্যবাদ
খুউব সুন্দর হয়েছে দাদা ভাই।
ধন্যবাদ
বাহ্ দারুণ তো!
ভয়ের ভেতর ভূতের বাসা
মনের ভেতর ভয়-
জুৎ পেলে খুব ভয়গুলো ভূত হয়।
*

