ত্রিকালদর্শী বট। অসংখ্য ঝুরি নামিয়ে দাঁড়িয়ে আছে আদিগন্ত মাঠের মধ্যিখানে।
তারই ছায়ার মায়ায় বসে আছে এক রহস্যময়ী নারীমূর্তি। তপস্বিনীর মত। মুখে স্মীত হাসি। অনন্তে নিক্ষিপ্ত দৃষ্টির মধ্যে যেন অন্তহীন মহাকাশ। চিন্তাচর্চিত কপালের ভাঁজেভাঁজে যেন বয়ে চলেছে মহাকালের স্রোত।
দীর্ঘদেহী এক পুরুষমূর্তি সামনে এসে দাঁড়ায়। পথশ্রমে যেন ক্লান্ত। শব্দসম্ভারে যেন নুয়ে পড়েছে তার মস্তক। চোখের ভেতরে যেন যাপনের গল্পরা সন্তরণে ব্যস্ত।
– কবিতা, তুমি এখানে? এই নির্জনে?
– তুমি!
– কথাদের বয়ে বয়ে বড় ক্লান্ত আমি। তোমার পাশে একটু বসবো?
নারীমূর্তি সম্মতিসূচক ইশারা করে।
– আমি তোমাকে ছুঁতে চাই কবিতা।
কবিতা হাসে। হাত বাড়ায়।
পুরুষমূর্তিটি মিশে যেতে চায় কবিতার দেহে। মনে।
কবিতা দেয় হৃদয়।
পুরুষ দেয় কথা।
জন্ম নেয় এক নতুন অণুনক্ষত্রের।
জন্ম নেয় এক নতুন অণুনক্ষত্রের। অণুনক্ষত্র শব্দটি আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে।
দাদা, ধন্যবাদ।
অনেক সুন্দর কবি শংকর দেবনাথ।
ধন্যবাদ
এই রকম লিখা আমার ভীষণ পছন্দের। অভিনন্দন কবি দা।
ধন্যবাদ।
আজকের কবিতায় আপনার প্রশংসা করতে চাই কবি শংকর দা। বাহ্।
ধন্যবাদ দাদা
চমৎকার।
ধন্যবাদ ভাই
অসাধারণ মানের কবিতা পড়লাম দাদা।
ধন্যবাদ দিদি
চিন্তাচর্চিত কপালের ভাঁজেভাঁজে যেন বয়ে চলেছে মহাকালের স্রোত। চমৎকার অনুভূতি।
ধন্যবাদ দিদি