এবার যাই
সেই জন্মইস্তক অনেকদিনই তো হলো
রোদ্দুর জমা করে ভাঙা হাটে
কিম্বা গ্রামজ মেলার শেয সন্ধেয়
থুপি থুপি বৃষ্টি কুড়ানো,
এলেমেলো ছড়ানো
যতসব ছায়া সুর ছায়া গান
ছায়া ছায়া অভিমান,
চাঁদ ভেজা সূচারু বুননে
নকশিকাঁথার হাক্লান্ত মাঠ,
সবকিছু বিবর্ণ হয়ে
পড়ে থাকে বিরক্তির ভস্ম অবশেষ।
স্মৃতিচিহ্ন রেখোনা জমিয়ে
স্মৃতি বড় ভয়ংকরী পারদ বিশেষ,
রোজকার ব্যবহৃত জীর্ণ সময়
ঝলাসানো রোদে পোড়া শার্ট
কাদামাখা চটিজোড়া সিক্ত অঝোর
কিম্বা দুবেলায় চুমু দেওয়া
একাকী টুথব্রাশ –
সকালের বাঁশির মাহেন্দ্রক্ষণে
ফেলে দিও ভ্যাটে,
তারপর! দীঘল শ্বসন শেষে
মায়ামুক্ত ঠান্ডা জলে করে নিও
স্বস্তির স্নান।
রাত্রির তৃতীয় যাম
আর কিছু রাখেনি উত্তর অধিকার,
কিছু হাহুতাশ উড়ে যায়
নিশাপাখি রূপ ধরে,
কিছু বা পড়ে থাকে ডানা ভাঙা
অক্ষম যন্ত্রণায় কুরুক্ষেত্র কোনে।
থাক তবে যা যা আছে
পাগলাঝোরার খাতে
এমনই বয়ে চলে যাক,
সূর্য আসে সূর্য যায়
নোম্যানসল্যান্ডে রেখে যায়
সুর না হওয়া ভাটিয়াল গান,
রঙ হারানো দিকভ্রান্ত মান
কানাকড়ি না দিয়ে তুলে রেখো
অযত্ন নালিশে।
অনেকদিনই যে হলো
শেষ শব্দ বলার সময়ও এলো
– ভালো থেকো
ভালো থেকো অনিবার্যতায়।
“অনেকদিনই যে হলো
শেষ শব্দ বলার সময়ও এলো
– ভালো থেকো
ভালো থেকো অনিবার্যতায়।”
.অনেক ভালো লাগল দাদা। ভাল থাকুন আপনিও
শুভেচ্ছা কবি মোকসেদুল ইসলাম ভাই।
দারুণ
ধন্যবাদ কবি বেরা দা।
সেই ভালো সেই ভালো। … দারুণ লিখা প্রিয় সৌমিত্র।
শুভেচ্ছা প্রিয় ভাই। ভালো থেকো ভালোবাসায়।
অসাধারণ কবি সৌমিত্র চক্রবর্তী। একরাশ শুভকামনা।
ভালোবাসা কবি সুমন আহমেদ।
চমৎকার প্রিয় কবি দা
ধন্যবাদ কবি লিটন ভাই। ভালোবাসা।
খুউব সুন্দর কবিতা।
ধন্যবাদ কবিবোন শাকিলা তুবা।
মনোমুগ্ধক! খুবই ভালো লেগেছে শ্রদ্ধেয় কবি দাদা। শুভেচ্ছা জানবেন।
শুভেচ্ছা নিতাই বাবু।
কবিতায় মুগ্ধতা আর কবির জন্য একরাশ শুভেচ্ছা।
আপনার জন্যও একরাশ শুভেচ্ছা আনু আনোয়ার ভাই।
– ভালো থেকো
ভালো থেকো অনিবার্যতায়।
ধন্যবাদ আবু সাঈদ আহমেদ ভাই।