কালবেলা
গর্ত খুঁড়ে বেরিয়ে এলো গুমরানো এক সাপ
মানুষ চলে অন্ধ বাঁকে, সম্পর্কে তাপ।
জীবন যখন অন্যমনস্ক থাকে তখন সাবধানে থাকার ফর্ম্যাল কথা মাথার ওপর দিয়ে উড়ে যায়।
বিষাদ, বড় বিষাদছায়া ঘিরেছে পৃথিবী। বহমান সময়ের স্রোত পিঠে বয়ে চলে ঘৃণার জ্বলন্ত লাভা।
ক্লান্ত পায়েই পথচলা
নির্বাক নদী সাক্ষী
মানুষ পোষ্য অভিযোজন
ঠাঁই বদলের পক্ষী।
সিগন্যাল হারালে কথা বলে ওঠে অভিশপ্ত রেললাইন। যে কোনো বন্যাপরিস্থিতি, কিম্বা অবচেতন মুড়ে রাখা
সকালেই…
ধন্যবাদের থেকে বেশি কিছু তাড়াতাড়ি আসেনি মাথায়
মাথা ছিল চিলেকোঠার বন্ধ দরজার ওপারে ধুলোমাখা চন্দন পালংকে
কতদিন ধুলো ঝেড়ে বসে নি কেউই
এক গ্লাস জল খেয়ে কাঁসাইতলির সুঘ্রাণ মেখে বলেনি, ধন্যবাদ! ভালো থেকো।
পূরবী রাগিনী তে পূরবাঁইয়া জাগায় মানুষকে। গাঁইয়ার সুরেলা গলা ছুটে যায় ক্লান্ত মহানাগরিক জানলার টোকা দিতে। ভোর হলো … দরজা খোলো গো গৃহস্থ!
অসাধারণ মানের একটি কবিতা পড়লাম যেন। অভিনন্দন প্রিয় কবি সৌমিত্র।