রাত পোহাতেই দেখি বেরে গেছে সময়ের দেনা
সন্ধ্যায় যেপথে হেঁটে গেছি এখন সেই অচেনা!
যেভাবে বেড়ে গেছে মুখ এবং ঘাড়ের কালশিটে
যেভাবে চিকনগুনিয়ার ব্যথা সয়েছি গিঁটে গিঁটে!
সেভাবে বেড়েই চলেছে তথাকথিত বন্যার জল
যেভাবে আর শুকোয় না মায়ের ভেজা আচঁল!
তবুও আমি প্রশ্নবোধক তালগাছের কথা ভাবি
যে ঘরে মায়ের নোলক, কার হাতে তার চাবি?
জমিদারের হাতের মতো তাঁব মাথা কতো না উঁচু
তবুও অভাগী বেহায়া জল তাঁবও নিয়েছে পিছু!
ডানাকাটা পরীর মতো জলেরও গজিয়েছে পাখা
প্রেম-টেম বুঝে না, কেবল ঘুরছেই তার দুই চাকা!
গিলেও খায়, উগরেও দেয় সেই জলের মহাজন
তবুও আমায় ঠিকই ভালোবাসে হলে প্রয়োজন!!
সকালবেলা অনেক ভালো একটা কবিতা পড়লাম
কৃতজ্ঞতা কবি।।
সুন্দর শুধু নয়; অনেক সুন্দর একটি লিখা পড়লাম। কবির জন্য নন্দিত শুভেচ্ছা রাখি।
কৃতজ্ঞতা জামান ভাইয়া।।