জলীয় নীলচে কথা উঠলেই ঘুম তাড়া করে নিষাদবেলা
জলের হাতে পায়ে কালাসনিকভের হুমকি
আয়নার ভেতর থেকে বেরিয়ে আসে ফেরেস্তাদের ছায়া
বিষাদগ্রস্ত ভাঙাচোরা অমেরুদণ্ডী
হওয়া না হওয়ার মধ্যবর্তী নোম্যানসল্যান্ডে পরে থাকে
আমারই ঘুমন্ত শবদেহ, চারপাশে জলজ উচ্ছ্বাস।
জল ছুঁতে ইচ্ছে করে বিকেল হলেই
জলার্ক শরীর আর খুফিয়া মন জাগলিং করি
দু হাতের চমকদার ব্যালেন্সের খেলায়;
আজলা বিছিয়ে ধরি জলের চোখে স্তনে
ফ্লাওয়ার ভ্যালির তলপেটের ঢাল বেয়ে নেমে আসে
কালো জলজ মৃত্যু।
4 thoughts on “জলবিহার”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
এসো মিলি বন্ধুত্বের নিবিড় ছায়াতলে। শুভেচ্ছা ধন্যবাদ প্রিয় কবি সৌমিত্র চক্রবর্তী।
মননশীল সৃজনশীল লেখা ।
বিষ্ময়কর ভাবনা নিয়ে কবিতাটি চমৎকার রূপ ধরিয়ে দিলেন, শ্রদ্ধেয় কবি দাদা। শুভকামনা থাকলে।
বেশ ভাবনাপূর্ণ কবি দা