নান্দনিক হাওয়ায় তখন উড়ে বেড়াচ্ছিল চূর্ণ জল
অগুনতি সুন্দরী তিতলি আর অ্যাড্রিনালিন গন্ধে বিবশ পুরুষ,
খোলা গেট দিয়ে মাঝেমধ্যে হুশ করে ঢুকে আসছিল
ফরেন লিকারের মায়াস্বপ্ন চলকানো হালকা ঝিমাই রোদ্দুর।
কারুশিল্প ভবনের লিফটের ভেতরে, মোহরকুঞ্জে, ছায়া ছায়া আড়ালে আবডালে
ঝাঁপিয়ে পড়ছিল নিখুঁত গোলাপী চুমুর ঝড়;
উতল অবতলের সমভূমি মালভূমি পেরিয়ে ছুটে যাচ্ছিল গভীর জলে ডুবে যাওয়ার পাগল ইচ্ছে
তক্ষুনি মাইকে ঘোষণা হলো পৃথিবীর সব নিষিদ্ধ নদী উন্মুক্ত করা হলো যান চলাচলের জন্য।
6 thoughts on “ঊর্ণি চূর্ণি ১৫”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
শুরুটাই অসাধারণ কবি সৌমিত্র চক্রবর্তী।
নান্দনিক হাওয়ায় তখন উড়ে বেড়াচ্ছিল চূর্ণ জল
অগুনতি সুন্দরী তিতলি আর অ্যাড্রিনালিন গন্ধে বিবশ পুরুষ …
তক্ষুনি মাইকে ঘোষণা হলো পৃথিবীর সব নিষিদ্ধ নদী উন্মুক্ত করা হলো যান চলাচলের জন্য।
চমৎকার ভাবনা প্রিয় কবি ….



মনোমুগ্ধকর লিখনী । শুভেচ্ছা সতত ।
অনবদ্য।
শুভকামনা নিরন্তর।
ভাল লেগেছে বিশেষ করে শুরুর দিকে…
শুভেচ্ছা ও ভালবাসা রইলো কবিকে।
শব্দের অলংকারে ভরপুর লিখাটি অল্প কথাতেই জমিয়েছে অনেক গল্পI ধন্যবাদ দাদা ভালো লেগেছে এই শিল্পকর্মটি