শহীদ মিনারের ক্ষেত পড়ে আছে। অসংখ্য মৌন মুখ-
ঊষার দোর খুলে বেরিয়ে যাচ্ছে সোনালিকালের দিকে-
জলপাই বৃক্ষতলে সংগীতের মুসাফির ঠোঁট
পরশ বুলানো আঙ্গুলের জলোচ্ছ্বাস,
আগুনের নিখাঁদ ফাল্গুনের চোখে আশার সুর বাজে আজও
অথচ তোমরা আমার শরীর খুঁচিয়ে অন্তশীতল হৃদপিণ্ড,
সত্যের আয়তনে মেরুদণ্ড নিয়ে ইতিহাস খেলো,
আমাদের দল বাঁধা হুংকার চেনো না-
অনিদ্রা দাঁড় করিয়েছি আহা তোমাদের গোপন দোরে-
ফসলের সলিল পান করে হলুদ ঢেউয়ের আলগা রোদ
আলেয়ারআলো স্তনবৃন্ত ঋতুর ফুলগুলো সহসা
তোমাদের হাত ভাঙে, বেরিয়ে আসে-নরম ত্বকে-তর্জনীনির্দেশ-
আমি ঢুকে গেছি-ফুঁড়ে বেরোই জাগর কাটতে কাটতে
রক্ত রাঙা নির্মিত জননীর উঠানে, শিশুর মতো;
সত্যের আয়তনে মেরুদণ্ড নিয়ে ইতিহাস খেলো,
আমাদের দল বাঁধা হুংকার চেনো না-
অনিদ্রা দাঁড় করিয়েছি আহা তোমাদের গোপন দোরে-
আমি ঢুকে গেছি-ফুঁড়ে বেরোই জাগর কাটতে কাটতে
রক্ত রাঙা নির্মিত জননীর উঠানে, শিশুর মতো;
* চমৎকার….
শিরোনাম একং কবিতার কন্টেন্ট কিন্তু অসাধারণ হচ্ছে। শুভেচ্ছা রইলো কবি ভাই।
পরশ বুলানো আঙ্গুলের জলোচ্ছ্বাসে,
আগুনের নিখাঁদ ফাল্গুনের চোখে আশার সুর বাজে আজও।
দারুণ প্রিয় কবি দা।
ভালোবাসা কবি বস্ টিপু সুলতান ভাই।