দ্যাখো দ্যাখো শিশুর তাজা রক্তে
খসে যাচ্ছে পৃথিবীর মানবিক মানচিত্রগুলো।
ওদিকে অবলীলায় মুছে যাচ্ছে ভূগোল ও নৃতত্ত্ব!
প্যালেস্টাইনের আকাশ আজ উদার ভীষণ
সেখানে নেই ঈশ্বরের কোনো ছাদ
তাইতো বুলেট বৃষ্টিতে ভিজে যাচ্ছে ঘুমন্ত শিশুগুলো
আর ঘুমের মধ্যেই তারা ঘুমিয়ে পড়ছে পুনরায়!
এদিকে একদল পিতা ঘুমন্ত শিশুদের হাড়গোড়,
অস্থিমজ্জা, রক্তমাংস বুক ভর্তি তুলে নিয়ে
ছুটে পালাচ্ছে দিগ্বিদিক, পাথরের গুহায়।
পাথরগুলো গলে যাচ্ছে, খুলে যাচ্ছে; আর –
শিশুগুলো ভিজে যাচ্ছে, ভিজে ভিজে
ক্রমশ ঘুমিয়ে পড়ছে পুনরায়।
পাথরগুলো গলে যাচ্ছে, খুলে যাচ্ছে; আর –
শিশুগুলো ভিজে যাচ্ছে, ভিজে ভিজে
ক্রমশ ঘুমিয়ে পড়ছে পুনরায়।
বিধাতার লিখন নয়; এ হচ্ছে নিয়তির পরিহাস।
সেটাই আজাদ ভাই। মনুষ্য সৃষ্ট বিপর্যয়। মানবিকতার পরাজয়।
দুঃখজনক এই স্মৃতিভার।
এই স্মৃতিভার বইবার শক্তি আমাদের নেই।
আহা জীবন।
জীবন এভাবেই চলে।
খবরের চাপে কত খবরই না এমনি ভাবে চাপা পড়ে যায়।
আসলেই তাই কবি রিয়া রিয়া।
ধন্যবাদ হরবোলা ভাই।
বুলেট বৃষ্টিতে ভিজে যাচ্ছে ঘুমন্ত শিশুগুলো
আর ঘুমের মধ্যেই তারা ঘুমিয়ে পড়ছে পুনরায়!
আর ঘুমের মধ্যেই তারা ঘুমিয়ে পড়ছে পুনরায়!
দূর্বল দেশগুলোর খনিজসম্পদ হাতিয়ে নিয়ে গৃহযুদ্ধ লাগিয়ে, হাতে গোনা কিছু উদ্বাস্তু কে নিজের দেশে ঠাই দিয়ে মানবতার মালিকানা কিনে নিয়েছে, সংঘবদ্ধ সাম্রাজ্যবাদী জোটগুলো। কাজে ঠিক হাইজ্যাকার গ্যাং ছাড়া অন্য কিছুই না। কবিতায় যদি প্রতিবাদ না থাকে, শুধু ম্যা ম্যা প্রেম। তখন মনে হয়, ব্যাটার হরমোনের ঘাটতি আছে। মুক্তিযুদ্ধের সময় দুঃসম্পর্কের এক মামার বাড়ির পিছনে গর্তে লুকিয়ে থেকে এখন যারা মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কবিতা লেখে। আমি তাদের ঘৃণাও করি না। কারণ ঘৃণা করতে মনোযোগ দিতে হয়, সেটাও একধরণের গুরুত্ব। এরা তারও যোগ্য না।
ভালো লেগেছে সুমন ভাই


মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আসিফ আহমেদ ভাই।
সভ্যতার অগ্রসনে মানবতা হারিয়ে গেছে ।
সহমত আপা।