ট্যাগ আর্কাইভঃ শান্ত চৌধুরী’র বই আলোচনা

চাষার বচন ( কাব্যগ্রন্থ ) বই আলোচনা

বই আলোচনা
🔷চাষার বচন

মাসুদ পথিক

মানবতা যেখানে উকি দেয় সেখানে কবিরা বিলিয়ে দেয় জীবনের সবটুকু সুখ। কবিতা ছুঁয়ে যায় মানবতা, কবিতা ছুঁয়ে যায় প্রতিবাদ, কবিতা ছুঁয়ে যায় দেশপ্রেম, কবিতা ছুয়ে যায় ভালোবাসা।

📖 উৎসর্গ
কাঁদা খুঁড়ে খুঁড়ে —— এইএক পাখি কাদাখোঁচা
রক্তের ভেতর চলছে তাঁর —— ইতিহাস খোঁজা
দেশরত্ন শেখ হাসিনা
শ্রদ্ধাভাজনেষু

📖 দুনিয়ার প্রথম ধানচাষির নাম আমি পাইনি
শুনেছি মানুষ ও গরুর আলজিভের অন্ধ সে কাহিনী

কবির কবিতায় প্রথমত উৎসর্গ ও ভূমিকা উঠে এসেছে মানব জীবনের সংগ্রামী রূপ ও জীবনধারা। অন্য আলোকে কবিতাকে কবি ফুটিয়ে তুলেছেন কবির নিজস্বতায়। জীবন থেমে থাকেনা, সংগ্রাম আর আত্মবিসর্জনেই মানব জীবনের সফলতা, যার দৃষ্টান্ত বিশ্ব শান্তির অগ্রদূত বিশ্ব শান্তির রোলমডেল জননেত্রী বঙ্গোত্তম শেখ হাসিনা মহান মানবতার কন্যাকে
কবি বইটি উৎসর্গ করেছেন ।

📖 জন্ম রহস্য
আমার জন্ম বিষণ্ণতার গর্ভে, তবে-তো
আমার মায়ের নাম ‘বিষণ্ণ দেবী’ কিংবা ‘বিষণ্ণ বেগম’!

গ্রামবাসী বলে, এইডা একটা জাউরার পুত
এমন-কি আমার মায়ের নাম ‘কান্না’-ও বলে লোক

কবি মানবতাকে স্পর্শ করেছেন রহস্যচ্ছলে জন্ম পরিচয় যেখানে মুখ্য বিষয় কবি প্রচলিত নিময়ের বাইরে মানবকে করেছেন মহা মানব।

📖 পংক্তিমালা (অংশ বিশেষ)

🔶ফল
তবে কি পতিত পালকের উৎস
গন্তব্যের দিকে হারিয়ে যাওয়া কোন পাখি না?

বনের ভেতর ঢোকার মুখেই বাড়িখানা;
বাতাসে উড়ছে হৃৎপিণ্ড জোড়া,
গমনপথে জলীয় কণা কত-না!

🔶হিরামন
যায় আসে যাত্রী ও ঘাটের মাঝিরা, কে আমার পিতা?
বাতাসে কিছু কানকথা…. এই অন্ধকার কি আমার ধাত্রী

🔶কফিন
প্রিয় উৎকণ্ঠা প্রদীপ হাতে দাঁড়াত এসে তুলসী তলে
একদিন কূপির পাশে প্রিয় শাদা জোছনার গলে

🔶চলচ্চিত্র অ্যান্ড স্থিরচিত্র
এবং গ্রাম মানেই এখন
কিছু স্থিরচিত্র চলন
ইমেজের ডায়াগ্রাম,

আর মধ্যেবিত্তের নস্টালজিয়া
রক্তে লুকানো হীনম্মন্য’তার

🔶বেজন্মা ধান
ফলে, খেতে খতে ঘুরে সুতানলী সাপ,
বাতাশে বেহুলা শরীরের ম্রিয়মাণ উত্তাপ
কুড়িয়ে চলে যায় গাঙুরের ছোট মেয়ে,
কিছু গিমা শাক কিছু স্মৃতির পরাভব

আর ঝরাধান থাকেই পুনর্জন্মের চেষ্টায়,
মাটিতে কখন পড়বে বৃষ্টির লিবিডো ছাঁট
নিষিক্ত হবে ধান, দেহ-নদীর পিছল ঘাট

🔶অন্ধচাষা
আমি চাষা অন্ধ ভূ-তল
একতারাতে ধরবে ফল
বাঁধছি যখন বীজের মন
গোলা ভরবে এই-না ধন

🔶বায়োলজি
নিচের তলায় দূর্বাঘাস, বুকে ডাকে জোড়াহাঁস

🔶চাষার বিজ্ঞাপন
যতই ভাবো আদিম আমি কী তার কিছুই জানি না
আমিই তো করেছি সৃজন সেই প্রথম বীজের গোপন ভাষা?

🔶চাষার বংশধর
আমরা চাষার বংশধর
বাড়ি মাইজের চর
গাঙে পাইছে ঘর
গাঙে খাইছে ঘর …

📖 কাব্যের নান্দনিকতায় কবি ফুটিয়ে তুলেছেন মানব প্রেম, কৃষক, শ্রমিক, রাখাল, মানব জীবনের প্রকারভেদ, উপলদ্ধি করেছেন মানবিক শক্তির ভাবনা সংগ্রামী জীবন, অঞ্চলিক জীবনধারা। ভিন্ন ও শৈল্পীক কবির কলমের আঁচড় মানুষের আবেগ সামাজিক চিন্তা সামাজিক উৎস থেকে সম্প্রসারিত করেছেন মানবিক পথে।

📖 জীবনের জয়গান

❇️ভালোবাসার স্টেশন
এই একহারা রেলপথ
গ্রামের পেছনে দিয়ে, বহুদূর
তোমার অতীতের দিকে বেঁকে গেছে
আমার চিঠির বুকে নিচু মেঘ, রক্তের টানা আছে;
স মা ন্ত
রাল

❇️পারসেপশন
কে-না জানে পাহাড় মানেই খুব উঁচু;
মসৃণ নয়
আমি তো জেনেছি পারসেপশন
এক মায়াবী অব্যয়
এইসব দূরত্বের গাঁয়ে কতো-না একান্ত
ক্ষত বেঁচে রয়

❇️বীজের সীমানা
প্রেম ও স্বপ্ন বুকে ঈশ্বর কেবল ওঠে নাক ডেকে, তাহার
আর আঁকে, দু’জনের মাঝে বিধি ও সীমার বাদাড়।

❇️সখা
ধানের সাথে বুনছি মনের কথা যত
আর দুই জীবনের ক্ষত ….

❇️উঁবু হয়ে মজেছি কাজে
শুধু তোমার নামে লাঙল চালাই
শুধু তোমার মনে লাঙল চালাই

দেহ তোমার মাটির ঢেলা
পথ হারালাম সন্ধ্যাবেলা
লাঙল ছোট কাদার সুখে
ফলবে বাধার মুখে

হাজার বছর মাঠের মাঝে
উঁবু হয়ে মজেছি কাজে

❇️সখী তোর গোপন শালুক
ভাবি আজ কুড়ানোর সুখে; খুব গোপনে ছুঁয়ে যাব গোপন
যেখানেই হাত রাখি কেবল দেখি; হায় লাজুল এ মন

এ-কী! সখী তোর কেমন মন; শাদা শাপলায় রাখা এক ধন

❇️একটি গ্রামীন প্রেমের গল্প
বাড়ি না-ফেরা এক রাখাল এর নাম দিয়ে গেছে ‘বৃন্দাবন’

❇️আমার স্মৃতিবালা
চল, আমরা পেরিয়ে যাই এইসব দৃশ্য তুলে সঙ্গমের ঢেউ।

📖 নিপীড়িত মানুষের মনের ভাষা কবিতা।প্রাণের আকুতি কবিতা। প্রতিবাদের হাতিয়ার কবিতা। কখনও দেশ ও জাতির অমোঘ নির্দেশ করে কবিতা।
সুন্দর ও সরলতার বীজ কবিতা। কবি মাসুদ পথিক তার কবিতায় জীবন ও বাস্তবতার শৈল্পীক কারুকাজে কবিতাকে সতন্ত্র নতুনত্বে উপস্থাপন করতে সক্ষম হয়েছেন। আধুনিক কবিতায় কবির সতন্ত্র সত্তা কবি স্থান করে নিবে পাঠক মহলের মনে।

চাষার বচন
মাসুদ পথিক
প্রচ্ছদ এঁকেছেন চারু পিন্টু
প্রকাশ : ডিসেম্বর ২০১৬
শ্রকাশনীঃ
শ্রাবণ প্রকাশনী
১৩২ আজিজ সুপার মার্কেট (২য় তলা)
শাহবাগ, ঢাকা-১০০০
মূল্যঃ ২৫০ টাকা ।

লেখকঃ
শান্ত চৌধুরী
কবি, প্রাবন্ধিক, সংগঠক
গুলশান-ঢাকা
যোগাযোগঃ [email protected]

কালের নটরাজ ( কাব্যগ্রন্থ ) বই আলোচনা

বই আলোচনা

কালের নটরাজ (কাব্যগ্রন্থ)

কামরুল ইসলাম

আমি মহাকালের নটরাজ
ভূমি থেকে উত্থিত শিবের অগ্নিবাণ, দ্রোহী শুদ্র চণ্ডাল
আফ্রিকার লুমুম্বা, স্পার্টাকাস, রাশার লেনিন
আমিই শৌর্যসাধক, বীরত্ব আমার নাম
কালের মহিমায়, মহানিনাদের নৈপুন্যে
প্রেম ও শক্তির প্রদীপ জ্বালাই।

💢বাস্তবতার অনুধাবন অনুপম ভাষাশৈলী স্বতন্ত্র পঙ্ক্তিমালা কবিতায় লক্ষনীয়।

নটরাজের বার্তাঃ
হে কালজয়ী মানব ! তোমার জন্য শুভ বার্তা
বিশ্বব্যাপী নতুনেরে করে আবর্তন …..

নটরাজ মানবভূমির রূপ পরিদর্শের বিশ্বব্যাপী পরিভ্রমনে পরিব্যাপ্ত, ক্রমান্বয়ে বিশ্বরূপে আবগাহন…

বিশ্বরূপঃ
মহাসাগরের জলস্রোত ঘূর্ণিজল, উৎকণ্ঠার অবসাদে নটরাজ, শিল্পের উদ্যান ফসলি স্বপ্ন উঁকি দেয় জলের বুঁদবুদে, …… বিশ্বরূপের মঙ্গলপ্রদীপ-অফুরান নিবেদনে। (পৃষ্ঠা ১১-১৪)।

💢কবির কবিতায় চৌকষ শব্দচয়ন সতন্ত্র ধারা মনকে ভরিয়ে তোলে। রোমান্স, প্রেম, বিরহ জীবন ও জগতের বাস্তব প্রকাশ কবিতার পঙ্ক্তিমালায়।

নটরাজঃ
এ ভর আয়োজন বিমর্ষ হেমলকে নটরাজ দাহিত স্বপ্ন বাসরে চেয়ে থাকে বিশ্ব পটভূমির ওপর- এ কোন বিশ্বরূপ ! যে রূপে অবগাহিত, তা কী নটরাজের বিশ্বালয়!

গানঃ
এমন ভূবন তারে খুঁজে ফিরি, যে আছে প্রাণে প্রাণে মনের তারে প্রাণে প্রাণে খুঁজি, এ ভূবনে … ওগো দাও সেই পূণ্যভূমি, মানবের পূণ্যভূমি ওগো, খুঁজে ফিরি যে আছে প্রাণে প্রাণে ।

মর্ত্যবিহারঃ
উষসীর রূপের মর্ত্যবিহার নটরঙ্গিনী, আঁচলজুড়ে লাবন্য নুয়ে পড়ে-রৌদ্রের ভেতর মুঠো আলোয় ভরে থাকে বিস্ময়, নয়নের শোভায় প্রভাতের রূপে-সপ্তগ্রামের নগর …..

আয়োজনঃ
সন্ধ্যের খোলা আকাশ, পড়ন্ত রোদের প্রতিশ্রুতি, সজীব স্বতন্ত্র সত্তায় গভীর স্বপ্ন নিয়ে গড়ে তোলে অনুরাগ ….. শতাব্দীর তারার মেলায়-নটরঙ্গিনীর উৎসব।

নীলসন্ধ্যাঃ
বিমর্ষ অনুভূতির মায়াশ্রমের প্রেমলীলায় মগ্ন নটরাজ ও নটনন্দিনী।

চাঁদের নটরঙ্গঃ
নীলপদ্মের ভ্রমে শূন্যরূপে নটরাজ,রূদ্ররূপে করে গ্রস …. যদি জানতে-রূদ্রের অনলে চাঁদ,অপরূপার নটরঙ্গে। (পৃষ্ঠা ১৫-২৪)।

💢বিশ্বব্যাপী অস্তির সময় নাগরিক জীবনের বাস্তব উপলদ্ধি ও পূর্ণ সারসংকলন পরিলক্ষিত হয় কবিতায়, শক্তি ও প্রেমের প্রতিক নটরাজের উত্থান মঙ্গলময় ধারার নতুন সমন্বয়ে কবিতাকে করেছে প্রাণবন্ত।

মানচিত্রঃ
চারদিকে শুকনো পাতার শিস, ভ্রমনের গুঞ্জন
গাঙশালিক ভুলেছে পথ, পথের ঠিকান
ঘাসের ওপর ফড়িং প্রজাপতি, মাঠে মাঠে ঘাস
আমি নীরব শান্ত, শতকলের ঘুমন্ত নটরাজ, দ্বারের প্রহরী
আকাশজুড়ে মেঘ আর নীলিমার ভস্ম, পড়ে থাকে ঈগলের মানচিত্র।

নবীন আলো ক্রমশঃ মেলে ধরে প্রেম
বীণার সুরে অধীর অনুরাগ
তবু ঐ রূপখানির ভেতর নোনাজল
ভেঙেছে দেয়াল…..
ধূসর স্বপ্ন অভিসারে।

কেতকীঃ
আচার্যের ধর্ম কুটির অন্তরলোকের সৌন্দর্যলোক অষ্টাঙ্গিক মার্গে
পরিশোধিত, জীবনের মোহিত আবেশে সম্যক দৃষ্টিপ্রাপ্ত…..

অশনি বাহনঃ
জলে জলে তরঙ্গ-ভঙ্গে কলধ্বনির উচ্ছ্বাসে নটিনী
নৃত্যপটিয়সী, মৃদঙ্গের তাল-বেতাল উতাল উন্মত্তে
শাদাটে নীলে নীলে নিরন্তর ভাসমান উদাস আরতি
পরম রঙের জ্বলন্ত পূর্ণিমায় হিপ্লোলিটাসের অঞ্জলি।

নির্বসিত প্রেম অলয় মৈনাক পর্বত, নটরাজের ভ্রমবশতঃঅবজ্ঞায়
নটিনী প্রলয়িনীর রূদ্ররূপে….

নটিনীর প্রেমঃ
নটরাজের স্বপ্ন অনুভূতিতে নটিনীর কালচক্র অনুভূত, কালে কালে
এই চক্র নবকালের উদ্বোধনে সহায়তার প্রতীকরূপে আবির্ভূত….

ফাগুণের রূপেঃ
ফাগুণের রূপে, শূন্য পেয়ালা, তবু শূন্য নয়
অপরূপের রূপ, নিরন্তর সব পিয়াসে মগ্ন হয়
বসন্তের নারী, ফুল উদ্যান, সরাব যত সবি
জন্ম মোর ফাগুণে, উন্মত্ত ফাগুণের কবি।

এসো ধ্বংস করিঃ
মঙ্গল প্রভাতের সেই অনন্দধ্বনিতে তুমি ওঠো
সহস্র বছরের অভিশপ্ত নোনাজল, সেবন করো
দ্রোহে দ্রোহ কর আঘাত, ওরা ধ্বংস হোক।

অনুভূতিঃ
প্রশান্তির সূর্য উড়েছিল
ও-বেলায়
স্বপ্ন দোলে
দিকভ্রান্ত নাবিকের….

প্রলয়ের বাদ্যঃ
ততক্ষণে তটে তটে বিদ্রোহ,
মরা গাঙে পড়ে থাকে শাদা বক …
যদি কিছু হতে না পারি, তবে দ্রোহী হবো
ধ্বংস প্রলয়ের বাদ্য বাজাবো নিরন্তর।

পৃথিবীর বুকে সব প্রেম
শত রূপে শত ভাবে,
তবু নিরবধি
মানবের তরে মানব হয়ে….

নটিনীর অভিলাষঃ
ওগো মহাকালের নটরাজ। শক্তির পূজারি নটরঙ্গিনী তোমারি দ্বারে
পূজার অর্ঘ্য লও, এসো শক্তির যুদ্ধাস্ত্রে, এসো ভালোবাসায়, এসো প্রেম-প্রদীপে
মহাকালের নব সূত্রপাতে এসো, ধ্বংস করো বৈষম্যের আঘাত।
আমি যে প্রেমের সারথী, মহাকালের প্রেমবীণায় এসো
জীবনের জয়গানে এসো, এসো সৃষ্টি প্রলয়ের আনন্দযজ্ঞে।

গানঃ
এমনও প্রেম দিও নাগো তুমি
এমনও ভরা দিনে
নিশিদিন ভাবি তোমারে, ওগো প্রিয়
এমনও প্রেম দিও না গো তুমি

আমিই নটরাজঃ
আমিই সর্বকালের নটরাজ
যুগ থেকে যুগান্তরে, শতক থেকে শতকে
রোদ ও ছায়ার মতো বারবার ফিরে আসি
বীরত্বের মহাযজ্ঞে, সৃষ্টি প্রলয়ের বাঁশি বাজাই
মহাধূমকেতু হয়ে প্রেয়সীর ললাটে, এঁকে দেই
শান্তির বার্তা ! মহাশান্তির বিশ্বালয়। (পৃষ্ঠা ২৪-৬৭)

💢কবি, প্রাবন্ধিক, সংগঠক কামরুল ইসলাম বাংলা সাহিত্যের নতুন ধারার কবি, বিশেষ করে তার রোমান্টিক কবিতা, গান, গদ্য কবিতায় রয়েছে নতুনত্ব। আধুনিক কাব্যমালা, শব্দবিন্যাস, জীবনও বাস্তবতার অনুপম কথাচিত্র উপস্থাপন করেছেন কবিতার ক্যানভাসে, কবিতায় এঁকেছেন জীবনচিত্র। নিজস্ব শব্দচয়ন, বিষয়বস্তুর এক নিপুণ গাঁথুনিতে কবিতাকে করে তুলেছেন রঙিন। ঐক্যতান, প্রেম, বিরহের সতন্ত্র সত্তা আধুনিক কবিতার পাঠকের হৃদয়ে স্থান করে নিবে খুব সহজেই।

কালের নটরাজ
কামরুল ইসলাম
প্রচ্ছদ এঁকেছেন চারু পিন্টু
প্রথম প্রকাশঃ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
প্রকাশকঃ মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন
একাত্তর প্রকাশনী
৭৮ দক্ষিণ সায়েদাবাদ
ঢাকা-১০০০
মূল্য : ১৫০ টাকা।

লেখকঃ
শান্ত চৌধুরী
কবি, প্রাবন্ধিক, সংগঠক
যোগাযোগঃ [email protected]