–জানেন আপনাকে আমার খুব চেন চেনা লাগে
মনে হয় কোথায় যেন দেখেছি
–কি করে বলি? আমি তো অসূর্যস্পর্শা
আলোতে বেরোইনি কস্মিনকালেও
–কেন? চোখে কষ্ট?
–না কষ্ট আর কি! আলোর সামনে নিজেকে খুব বিপন্ন মনে হয়
মনে হয়, একটু অন্ধকার না পেলে আঙ্গুরে মদ জমবে না
–কি বলছেন! আপনি বুঝি মদ?
–আমি মদ নই আমি নেশা–
–হাহাহা, ঠিক বলেছেন—নইলে এত রাত জেগে আমিই বা কি করছি!
আপনাতে আমার নেশা খুব জমে যাচ্ছে ম্যাডাম আঙ্গুরবালা!
–যে নেশা লাগায় তার কখনো নেশা হয়না সেটা জানেন?
–না জানতাম না। এবার কিনতু কষ্ট পাচ্ছি
–সে কি! না, না কষ্ট পাবেন না—ও আমি এমনি বলেছি
লাইন কেটে গেল—
কেউ একজন ভাবছে,
তুমি এমনি কথা বলো না আঙ্গুরবালা
আমি গুঁড়িয়ে যাচ্ছি, ভেঙ্গে যাচ্ছি
আমাকে নেশা দাও, আরো আরো নেশা
আমাকে পাপ করবার, দণ্ড নেবার সব ক্ষমতা দাও।
অন্যজনের মন মেঘ, মাঝরাতের জানালায়
কষ্টমুখ শিশিরে ভেজে—সে ভাবে,
আমার কেন নেশা হয় না?
আমার কেন নেশা হয় না?
আবারও সেল ফোনে বেজে ওঠে বিষন্ন রিংটোন
সারারাত নেশা, নেশা
সারারাত একজন নেশা, অন্যজন জল।
কবিতায় ভালো লাগা রইলো কবি আপা।
ধন্যবাদ কবি মামুনুর রশিদ ভাই।
একজন নেশা – অন্যজন জল –
যে নেশায় পুড়ে – তীব্রতা তার কেটে গেলে কি থাকে কবি ?
সেটাই তো কবি !!
নিখাদ কবিতার শরীর। শুভেচ্ছা প্রিয়কবিকে।
শুভেচ্ছা আপনাকেও কবি প্রহেলিকা ভাই।
অসাধারণ আলাপন।
আনন্দিত হলাম প্রিয় বন্ধু আমার।
আহা কি দারুণ উপস্থাপন।
ধন্যবাদ কবি মোঃ সাহারাজ হোসেন ভাই।
বেশ নতুনত্ব পেলাম তুবা আপু
ধন্যবাদ কবি আলমগীর সরকার ভাই।
কবিতাকে কত ভাবেই না পরিবেশন করা যায় !! মুগ্ধ হলাম কবি।
ধন্যবাদ কবি সুমন আহমেদ ভাই।
অভূতপূর্ব কবিতা পড়লাম কবি’দি শাকিলা তুবা।
ধন্যবাদ কবি রিয়া রিয়া।
ওয়াও !!!! প্রাণহরা কথোপকথন বোন। ওয়াও !!!!
খুশি হলাম কবি ভাই সৌমিত্র চক্রবর্তী।
অসাধারণ থিম নিয়ে লিখেছেন আপা।
ধন্যবাদ কবি সাজিয়া আফরিন।
দারুণ।
ধন্যবাদ আবু সাঈদ আহমেদ ভাই।
শুভ কামনা রইলো তুবা
ধন্যবাদ আলমগীর কবির ভাই।
নেশা লাগানিয়া একটা কাব্য; ভাবে ভরা। মুগ্ধতা নিয়ে পড়লাম; অপার মুগ্ধতা!
ভীষণ ভীষণ—
ধন্যবাদ কবি ভাই।