হস্তরেখার চিহ্ন ধরে জ্যোতিষী খুঁজে দেখলেন
পাবলিক বুথ। আমাদের করমচা ডালের আগায়
অস্ত যাওয়া ফড়িং
তখনো বিদায়ের লালরবি গায়ে মেখে
ক্রিং ক্রিং বেজে যাচ্ছে অনেকদূর।
অত্যাচারের স্পষ্ট রঙ বালুঘড়ি ছিটকে ছুটে এল
ফড়িং এর গালে, চিকচিকে পানিতে
এরপর নাকে চোখে মুখে
তিনি কিনা এ সময়েই খুলে ফেললেন
আলেকজেন্দ্রিয়ার জ্বলন্ত কিছু অংশ!
কপালের আধপোড়া গ্রন্থ খুলে তিনি পড়েও ফেললেন
প্রাচীন সব পূর্ণিমার চাঁদ আর আধা জোছনার গল্প।
ফড়িং উড়ে গেছে করতলের চিহ্ন ছেড়ে
টেমপ্লেট মাপছে জ্যোতিষীর চাষযোগ্য বিজ্ঞাপন,
‘এখানে হস্তরেখা গণনা করা হয়’!
না জানি পৃথিবী কতকাল ধরে
এমন উল্টো ঘুরছে, টেরও পাইনি।
অনস্বীকার্য যে আপনার কবিতা গুলোন অসাধারণ মানের হয়। এই লিখাটি অবশ্য কঠিন মনে হলো কবিবন্ধু তুবা।
ঈদ উত্তর শুভেচ্ছা জানবেন। ধন্যবাদ। 
প্রাচীন সব পূর্নিমার চাঁদ আর আধা জোছনার গল্প। সুন্দর হয়েছে কবি দি
ফড়িং উড়ে গেছে করতলের চিহ্ন ছেড়ে
টেমপ্লেট মাপছে জ্যোতিষীর চাষযোগ্য বিজ্ঞাপন,
‘এখানে হস্তরেখা গণনা করা হয়’!
না জানি পৃথিবী কতকাল ধরে
এমন উল্টো ঘুরছে, টেরও পাইনি।
এমন হতেও পারে!