নিবিড় ভোর
ঘন শীত কুয়াশা
ওপারে কাঞ্চন ব্রীজ আরেকটু এগোলেই সেই টিনের ঘর
হাতে হাতে কল্কি
জানিনা কি নেশায়
বিলীয়মান বাসের ভেতর তাকাই
কাদের যেন ছেলে এক হুহু করে চলে যাচ্ছে
কোমরে সমরাস্ত্র যুদ্ধাংদেহী
কি তার ভাব! গরম গরম!
অথচ চোখ দুটো দেখো স্বচ্ছ কেমন
কাঞ্চন ব্রীজের অদূরে শুয়ে থাকা নদী যেন
আমি সেই নর’কে দেখি
একেকটা সকাল
একেকটা বাসে
চলে যায় কত মানুষ, কত পুরুষ
শুধু তাকে দেখি না
কক্ষনো দেখিনি
সেই সে পুরুষ
রূপকথার পুরুষ
কখনো দেখিনি যারে
কত ট্রেন, কত বাস চলে গেল ইত্যবসরে
একটা লোকমা তুলে দেয়া হাত
আর নদীর সবটা জলে টইটম্বুর চোখ
এটুকুই চেয়েছি জীবনে শুধু
আমিই পাইনি নাকি প্রভাত কুয়াশা
রেখেছে ঢেকে
এইসকল ভোর আর নবান্নের অগ্রহায়ণ!
শেষ হয়ে আসে ঊষা
কুয়াশা চিরে যারা এখনো বেরুতে পারেনি
তারা চলে যাক যথা ইচ্ছা তথা
অপেক্ষারা তো মরে গেছে জন্মের পরেই।
কুয়াশা চিরে যারা এখনো বেরুতে পারেনি
তারা চলে যাক যথা ইচ্ছা তথা
অপেক্ষারা তো মরে গেছে জন্মের পরেই।
শীত উষ্ণতা শুভেচ্ছা নিবেন কবি আপু
ভাল থাকবেন——
বিলীয়মান বাসের ভেতর তাকাই
কাদের যেন ছেলে এক হুহু করে চলে যাচ্ছে
কোমরে সমরাস্ত্র যুদ্ধাংদেহী
কি তার ভাব! গরম গরম!
অথচ চোখ দুটো দেখো স্বচ্ছ কেমন
কাঞ্চন ব্রীজের অদূরে শুয়ে থাকা নদী যেন
শুভেচ্ছা রইলো কবি