শৈশব কৈশোর যৌবন পিঠাপিঠি তিন সময়।
ভরা জ্যোৎস্নার মতো প্লাবিত সমস্ত কিছু।
দুই লাইনের সূচনায় আমি আর নিচে … মহাগুরু রবীন্দ্রনাথ।
ওগো কে যায় বাঁশরি বাজায়ে, আমার ঘরে কেহ নাই যে।
তারে মনে পড়ে যারে চাই যে।
তার আকুল পরান, বিরহের গান, বাঁশি বুঝি গেল জানায়ে।
আমি আমার কথা তারে জানাব কী করে, প্রাণ কাঁদে মোর তাই যে।
কুসুমের মালা গাঁথা হল না, ধূলিতে পড়ে শুকায় রে।
নিশি হয় ভোর, রজনীর চাঁদ মলিন মুখ লুকায় রে।
সারা বিভাবরী কার পূজা করি যৌবনডালা সাজায়ে—
বাঁশিস্বরে হায় প্রাণ নিয়ে যায়, আমি কেন থাকি হায় রে।
__________________________
___ রেটিং বাটনে ক্লিক দিতে পরিশ্রম কম
রেটিং চর্চা অব্যাহত রাখি আসুন। ধন্যবাদ।
ভালো লাগলো।
ঠিক এই শব্দটিই আমার কাছে অনেক বেশী মূল্যবান এবং প্রিয়।
কৃতজ্ঞতা সহ ধন্যবাদ মি. সাইয়িদ রফিকুল হক।
মুরুব্বীর আলোক চিত্র এবং রবী কবির কথা চিত্র দুইই মন্তব্যের উর্ধে । নীরবে অবলোকন এবং অনুধাবন ব্যতিত অন্য কিছু এখানে অধিকতর সুখকর নয় বোধ করি !
আলোকচিত্র নিজেই একটি পূর্ণাঙ্গ অর্থময় কবিতা।
একে আমি শুধু শব্দের পোষাক পরিয়ে দিই। ব্যস এই পর্যন্তই আমি।
ধন্যবাদ মি. আনিসুর রহমান।
সারা বিভাবরী কার পূজা করি যৌবনডালা সাজায়ে—
বাঁশিস্বরে হায় প্রাণ নিয়ে যায়, আমি কেন থাকি হায় রে।
‘কুসুমের মালা গাঁথা হল না, ধূলিতে পড়ে শুকায় রে।
নিশি হয় ভোর, রজনীর চাঁদ মলিন মুখ লুকায় রে।’
__ প্রীতি এবং শুভেচ্ছা জানবেন স্যার।