যে বিড়ালটা তোমায় দেখে মীও ডাকে
তোমার ভয়ে আড়াল খুঁজে লুকিয়ে থাকে;
আবার কভু তোমায় দেখে লেজটি নাড়ে
বন্ধু ভেবে তোমায় সে যে আসে ধারে।
দূরে গেলে তোমায় পেতে ব্যাকুল সে যে
মনের টানে প্রতীক্ষাতে তোমায় খুঁজে;
চোখের ভাষায় বন্ধু বলে ভালোবেসে
মীও ডাকে তোমার রুমের দ্বারে এসে।
কেন তাকে হঠাত করে আঘাত করো
পশু বলে! দেখো না ভেবে! দুঃখ তারও;
ক্ষিধে পেলে তারও মাথা ঝিম ঝিম করে
তোমার পিছু নিয়ে হাটে যদিও ডরে।
যে শিশুটি ক্ষুধার জ্বালায় চেয়ে থাকে
জীর্ণ শরীর, বাঁচার ইচ্ছে ছোট্ট বুকে;
অভাব তাকে শিক্ষা থেকে দূরে রাখে
ক্ষুধার রাজ্যে যুদ্ধ তাহার চলতেই থাকে।
তীব্র শীতের ভোর বেলাতে কাঁপতে দেখে
যে কাপড়টা ঘরের কোনে পড়ে থাকে;
মা’কে বলে একটা কাপড় দেও না ওকে!
সুহৃদ বন্ধুর হাত বাড়িয়ে বাঁচাও তাকে।
…….. পুনঃ প্রকাশিত
খুবই চেনা এবং শব্দ শৈলীর নিজস্ব মননশীল প্রজ্ঞায় অসাধারণ এক চিত্রায়ণ।
ধন্যবাদ এবং শভেচ্ছা মি. এইচ এম শরীফ।
মন্তব্যে আপ্লোত হলাম প্রিয় আজাদ ভাই। নিরন্তর ভালো থাকুন। বিনম্র শ্রদ্ধা এবং শুভেচ্ছা রাখলাম।
ধন্যবাদ মি. এইচ এম শরীফ।
ঠিক চলছে কবি দা। এভাবেই লিখে যান। লেখার শেষে পুনঃপ্রকাশ লেখার প্রয়োজন নাই। আমি আপনার মুগ্ধ পাঠক।
আপনার অকৃত্রিম ভালোলাগার মন্তব্যে আপ্লোত এবং অত্যন্ত প্রণোদিত হলাম।
আপনাকে বিনীত শুভেচ্ছা এবং ভালোবাসা জানালাম প্রিয় কবি।
ভালো থাকুন শতত।
নিরন্তর চলুক কবিবন্ধু শরীফ ভাই। আপনার জন্য এক রাশ ভালোবাসা।
আপনার নান্দনিক মন্তব্যে মুগ্ধহলাম।
বিনীত শুভেচ্ছা এবং ভালোভাসা জানবেন প্রিয় কবি।
কবিতা ভালো হয়েছে। শুভেচ্ছা ভাই।
লাগলো অনেক।
আন্তরিক সুভেচ্ছা জানবেন প্রিয় কবি বন্ধু শাকিলা তুবা।