আমার গাঁয়ের কাছে,
গ্রাম সীমানায় রাঙামাটি পথ, পাখি নাচে গাছে গাছে।
সবুজের ছায়ে আমাদের গাঁয়ে ছোট ছোট মাটির ঘর,
গ্রামসীমানায় ঐ দেখা যায় অজয়ের সরু বালির চর।
আমাদের গাঁয়ে আমবন বাঁয়ে দূরে নয়ন দিঘির ঘাট,
রাঙা পথের ধারে অজয়ের পারে, কাঁকন তলার মাঠ।
আমার গাঁয়ে বটের ছায়ে রাখাল বাজায় বাঁশের বাঁশি.
গাঁয়ের মাটি স্বর্গ আমার তাই আমি গ্রামকে ভালবাসি।
আমার গাঁয়ে সামনে দিয়ে সরু গলি পথ আঁকা বাঁকা,
মাটির কুটির স্নিগ্ধ সুশীতল সবুজের ছায়া দিয়ে ঢাকা।
গাঁ যে আমার স্বর্গের চেয়েও প্রিয় এই গাঁ যে আমার মা,
গাঁয়ের স্নেহছায়া, এমন মমতা মায়া কোথাও পেলাম না।
গাঁয়ের মাটি আমার সুখ স্বর্গধাম আমি পল্লীগাঁয়ের কবি,
আমার কবিতায় আমি লিখে যাই এ গাঁয়ের সুন্দর ছবি।
আমার গাঁয়ের কাছে,
সবুজ ডাঙায় গরু বাছুর চরে, গাছে গাছে পাখিরা নাচে।
কবিতা তো পড়ে চলেছি কবি। আমাদের মন্তব্যের উত্তর পাঠক হিসেবে আমাদের পাওনা। সেটা নাই। অনুগ্রহ করে একই মন্তব্যের পুনরাবৃত্তি করবেন না। মন্তব্যের নতুনত্ব যেমন আমরা চাই ঠিক তেমনি প্রতি-মন্তব্যেও নতুনত্ব চাই।
আমার গাঁয়ের কাছে,
সবুজ ডাঙায় গরু বাছুর চরে, গাছে গাছে পাখিরা নাচে।
অভিনন্দন প্রিয় কবি মি. ভাণ্ডারী।
গাঁ যে আমার স্বর্গের চেয়েও প্রিয় এই গাঁ যে আমার মা,
গাঁয়ের স্নেহছায়া, এমন মমতা মায়া কোথাও পেলাম না। পাওয়া যাবে না কোথাও।
সুন্দর একটি ছবি ফুটে উঠেছে কবি দা।
শুভেচ্ছা কবি ভাই।