মহাত্মা আন্তোনি ২৫৪ খ্রিষ্টাব্দে মিশরের উত্তর অঞ্চলে একটি ধনী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি মিশরীয় আন্তোনি, মরুবাসী আন্তোনি ও বিজনাশ্রমী আন্তোনি বলেও পরিচিত। তিনি সেই মরুবাসী পিতৃগণের পথদিশারী বলে গণ্য ছিলেন, যারা ৩য় ও ৪র্থ শতাব্দীতে মিশরের প্রান্তরে সন্ন্যাস জীবন পালন করছিলেন।
একদিন যিশুর এই বাক্য শুনে ‘তুমি যদি সিদ্ধপুরুষ হতে চাও, তাহলে যাও, তোমার যা কিছু আছে সবই বিক্রি করে গরিবদের দান কর তবেই স্বর্গে তোমার জন্য ধন গচ্ছিত থাকবে, পরে আমার অনুসরণ কর’ তিনি সবকিছু বিক্রি করে গরিবদের বিলিয়ে দিয়ে লোকালয় ছেড়ে মরুপ্রান্তরে চলে গেলেন।
তিনি প্রথম খ্রিষ্টান সন্ন্যাসী এমনকি খ্রিষ্টান সন্ন্যাস জীবনের আদিপিতা বলে পরিগণিত। তিনি একাকি হয়ে পবিত্র বাইবেলে ও মরুপ্রান্তরের নির্জনতায় ঈশ্বরের অন্বেষণ করলেন। কয়েক বছর পর লোকে তাঁকে সাধু বলে গণ্য করায় তাঁর কাছে পরামর্শ ও প্রার্থনার জন্য আসতে লাগল। তাঁর লিখিত ‘আন্তোনির জীবনী’-তে আলেকজান্দ্রিয়ার ধর্মপাল সাধু আথানাসিউস একথা বলেন যে, আন্তোনি সমগ্র বাইবেল মুখস্থ করেছিলেন, যার ফলে লোকেরা তাঁকে দেখে স্বয়ং খ্রিষ্টকেই দেখতেন।
তিনি ৩৫৬ খ্রিষ্টব্দে প্রাণত্যাগ করেন: আপন শিষ্যদের কাছে এমন নির্দেশ রেখে গেছিলেন যেন তাঁর মৃতদেহ গোপন স্থানে সমাধি দেওয়া হয় যাতে করে তাঁর মৃতদেহ জনগণের ভক্তির বস্তু না হয়।
( collected )
মহাত্মা আন্তোনি প্রসঙ্গে তেমন কোন আইডিয়া ছিলো না। আজকে জেনে নিলাম।
ধন্যবাদ আজাদ ভাই। সালাম নিবেন।
শুভেচ্ছা রাখলাম কবি বোন সাজিয়া আফরিন।
ধন্যবাদ কবি সৌমিত্র দা।
এক কথায় যাকে বলে, 'গুরু বাক্য শিরধার্য'। শিক্ষনীয় পোস্ট।
ধন্যবাদ কবি নিতাই বাবু।
জেনে নিলাম কবি সাজিয়া আফরিন।
শুভেচ্ছা কবি সুমন ভাই।
সুন্দর শেয়ারিং প্রিয় কবি দি।
ধন্যবাদ কবি রিয়া দি।
শ্রদ্ধা।।।।
ধন্যবাদ কবি ভাই।
ধর্মীয় চেতনার কাব্য। বর্ণ জাতি ধর্ম নির্বিশেষে সবার পাঠযোগ্য ধর্মীয় কাব্য।
প্রিয় লেখিকাকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই।
সাথে থাকবেন। এটা প্রত্যাশা করি।
জয়গুরু!
শুভেচ্ছা প্রিয় কবি দা।