গল্পের তৃতীয় পর্বের শেষাংশ:
বামনা বললো, ‘আইচ্ছা ঠিক আছে হেইডাই অইবো। তয় হুইনা রাখ, তর কইলাম এই পইযন্তই চাওয়া। আর কইলাম কিচ্ছু চাইতি পারতি না। বেশি লোভ করিছ না বামনী! লোভে পাপ অয় জানস না?’
বামনা বামনীকে বুঝাচ্ছে, ‘হুন বামনী, বেশি লোভ করবি, তয়লে আয়ু থাকতে মরবি। লোভে পাপ অয়, পাপে সাজা অয়। হেই সাজায় মানুষ ধ্বংস অইয়া যায়। আমার কিচ্ছুর লোভ নাই বামনী। আমার কিচ্ছুর দরকার অ নাই। ভগবান আমারে যেমনে রাহে, হেমনেই আমি খুশি।’
এই বলেই বামনা শঙ্খে ফুঁ দিয়ে জমিদার বাড়ি না বলে বললো, ‘বুম-ম-ম-ম ভগবান, আমার বাড়িডা সুন্দর কইরা সাজাইয়া দেও!’
বলতে দেরি, হয়ে যেতে আর দেরি হলো না। ফটাফট বামনার বাড়ি হয়ে গেল কোনোএক বড় গৃহস্থের বাড়ির মতন। এখন আর আগের মতো ভাঙাচুরা ঘর নেই। সব যেন নতুন করে তৈরি করা হয়েছে।
আবার আরেক ফুঁ দিয়ে বললো, ‘বুম-ম-ম-ম ভগবান, আমার বামনীর হারা শৈল সোনার জিনিস দিয়া ঢাইকা দেও!’
তাও ফটাফট হয়ে গেল। বামনীর হাতে, পায়ে, গলায়, মাথা-সহ সারা দেহে স্বর্ণালংকারে ভরে গেল। এগুলো দেখে বামনী এখন মনের আনন্দে নাচতে নাচতে বললো, ‘আহারে আমার দেবতা বামনারে! এতদিনে তুমি আমার মনের স্বাদ মিডাইছ। আমি অহনে পুরা গেরাম ঘুইরা ঘুইরা মাইনষেরে দেখাই আহিগা!’
এই বলেই বামনী গ্রামের সবাইকে দেখানোর উদ্দেশ্যে রওনা হলো। বামনাও বামনীর পেঁনপেঁনানি বন্ধ করে বাড়ির উঠোনে বসে বসে ভগবান ভগবান জপতে লাগলো।
বামনী পুরো গ্রাম ঘুরে সবার সাথে দেখা করে বাড়িতে আসতেই, গণেশ জমিদারের কেরানি রমেশ বাবুর সাথে দেখা। রমেশ কেরানি বামনীকে দেখে প্রথমে চিতে পারেনি। কিন্তু বামনী রমেশ কেরানিকে ঠিকই চিনতে পেরেছে। আর চিনবে-না-ই-বা কেন? থাকে তো একই গ্রামে। সবাই সকলের পাড়াপ্রতিবেশি ভেবে বামনী নিজেই রমেশ কেরানিকে বললো, ‘ভালা আছেননি কেরানি বাবু?’
বামনীর কথা শুনে রমেশ কেরানি বললো, ‘তুমি ঐ ভগবান বামনার বউ না?’
বামনী বললো, ‘হ, আম্নে এতক্ষণে আমারে চিনছেন? আমি ঐ ভগবান ভগবান করইন্না বামনার বউ।’
রমেশ কেরানি বামনীর শরীরে থাকা স্বর্ণালংকার দেখে জিজ্ঞেস করলো, ‘এত সোনা গয়না পাইলা কই? তুমি না বড়কত্তাগো বাইতে রান্দাবারির কাম কর? তয়লে এত সোনার জিনিস কই পাইলা?’
বামনী মুখ ভেংচি দিয়ে বললো, ‘ভগবান খালি আম্নেগোই দিবো? আর কাররে দিত না? এডি যা দেখতাছেন, সব ভগবান দিছে।’
বামনীর কথা শুনে রমেশ কেরানির মনে পড়ে গেল গত দুইদিন আগের রাতের কথা। যেদিন বামনা ভগবানের বাড়ি থেকে নিজের বাড়িতে আসছিল। সেদিন রমেশ কেরানি বামনাকে জিজ্ঞেস করেছিল, ‘কইতুন আইলি?’ উত্তরে বামনা বলেছিল, ‘ভগবানের বাইততুন আইলাম।’ সেদিনের কথা রমেশ কেরানির খুব ভালো করে মনে পড়ে গেল। এখন রমেশ কেরানি রাস্তায় দাঁড়িয়ে ভাবতে লাগলো আসলে ঘটনাটা কী? রমেশ কেরানিকে চুপচাপ দেখে বামনী আস্তে করে বামনার বাড়ির দিকে হাঁটতে লাগলো। রমেশ কেরানিও আসল ঘটনা জানার জন্য বামনীর পিছনে পিছনে রওনা হলো।
বামনী হেলেদুলে বাড়িতে গিয়ে দেখে বামনা উঠানে বসে জপের মালা হাতে নিয়ে ভগবানের নাম জপছে। ভগবানের দেওয়া শঙ্খটা বামনার পাশেই পড়ে আছে। তা দেখে বামনী বামনাকে বললো, ‘এত সুন্দর একখান জিনিস ভগবান তোমারে দিছে। আর এইডা তুমি এনো এমনে হালাইয়া থুইছ?’
বামনা বললো, ‘আরে বামনী, ভগবান আমারে দিছে, আবার ভগবানের মন চাইলে লইয়াও যাইতে পারে! এইডা যত্ন কইরা কী অইবো? তর যত্ন করনের দরকার অইলে তুই এইডারে যত্ন কইরা রাখগা!’
বামনী মুখ কালো করে শঙ্খটা হাতে নিয়ে ঘরে যেতে-না-যেতেই রমেশ কেরানি বামনার বাড়ির অবস্থা দেখে অবাক হয়ে মনে মনে বলতে লাগলো, ‘খাইছে আমারে! এইডা কী? কেমনে অইল? হায় হায়! যেই বেডায় খাওন পায় নাই! হেই বেডার বাড়ি এইডা?’
রমেশ কেরানি আস্তে আস্তে বামনার বাড়ির ভেতরে ঢুকে দেখে বামনা উঠানে বসে আছে। বামনা রমেশ কেরানিকে দেখে বললো, ‘আইয়েন আইয়েন, কেরানি বাবু। কী মনে কইরা গরিবের বাইত আইলেন? বহেন!’
রমেশ কেরানি বামনার সাথেই বসে বললো, ‘গণেশ বাবুর বাইত যাইতে লইছিলাম। নতুন বাড়িডা দেইখা মনে করছিলাম কেডা জানি নতুন বাড়ি বানাইছে। অহনে দেখি তরে। তয় বামনা কেমনে কী অইল রে? ক দেহি এট্টু হুনি!’
বামনা বললো, ‘বাবু, হগল কিছু ভগবানের ইচ্ছা। হেয় আমারে দিছে।’
রমেশ কেরানি বললো, ‘আরে বেডা তর লাইগা ভগবানের এমুন্না ইচ্ছা কেমনে অইল রে, বামনা?’
বামনা বললো, ‘হেদিন ভগবানের বাইততে আহনের সুম আম্নের লগে না দেখা অইছে? আমি না কইছিলাম ভগবানগো বাইত গেছিলাম! আসলেও বাবু আমি ভগবানগো বাইতই গেছিলাম। ভগবান আমার ডাহে খুশি অইয়া আমারে একটা শঙ্খ দিছে। অহনে শঙ্খডা ফুঁ দিয়া আমি যা কই হেইডাই অইয়া যায়।’
রমেশ কেরানি বললো, ‘কছ কী! ক-ই দেহি শঙ্খডা?’
বামনা খুশি হয়ে বামনীকে ডেকে বললো, ‘ও-ই বামনী, শঙ্খডা লই আয় দেহি! আরে জমিদারের কেরানি আমগো বাইত আইছে। হেরে কিছু খাওয়ান লাগবো। তাততাড়ি কইরা শঙ্খডা লইয়া আয়!’
রমেশ কেরানির কথা শুনে বামনী তেলেবেগুনে জ্বলে উঠলো। তারপরও বামনা যখন ডাকছে, না গিয়ে পারছিল না। তাই বামনী শঙ্খটা নিয়ে এসে বামনার হাতে দিলো। বামনা শঙ্খটা হাতে নিয়েই রমেশ কেরানিকে জিজ্ঞেস করলো, ‘কেরানি বাবু আম্নে কী খাইবেন?’
রমেশ কেরানি বোকার মতো হয়ে বললো, ‘তুই যা খাওয়াছ! হেইডাই খামু!’
বামনা হাসতে হাসতে শঙ্খে ফুঁ দিয়ে বললো, ‘বুম-ম-ম-ম ভগবান, কিছু খাওন পাডাও!’
রমেশ কেরানি ফুঁয়ের শব্দে বসা থেকে ঠাস করে চিৎ হয়ে পড়ে গেল। ফটাফট কিছু ফলফলারি বামনার সামনে এসে গেল! রমেশ কেরানি তা দেখে হা করে খাবারের দিকে তাকিয়ে থাকলো। রমেশ কেরানির এই অবস্থা দেখে বামনা বললো, ‘বাবু কি ঢরাইছেনও? ঢরাইয়েন না বাবু। ঢরের কিচ্ছু নাই! খান খান, খাইয়া জমিদারের বাইত যান। রমেশ কেরানি স্বর্গের খাবার ফল একটা চিবাইতে চিবাইতে জমিদার গণেশ বাবুর বাড়ির দিকে চলে গেল।
বামনী রাগ হয়ে বামনাকে বললো, ‘রমেশ কেরানি মানুষ বেশি ভালা না। হের সামনে শঙ্খডা আইন্না তুমি কামডাও বেশি ভালা করলা না।’
বামনা বামনীকে বললো, ‘আরে ধুর বামনী! তুই এত চিন্তা করিছ না ত! ভগবান এইডা আমারে দিছে। আবার হের ইচ্ছা অইলে হেয় লইয়া যাইবো গা! তর এত চিন্তা করনের দরকার নাই।’
বামনার কথায় বামনী আর বেশিকিছু না বলে শঙ্খটা ঘরে নিয়ে লক্ষ্মী দেবীর আসনে রেখে দিলো।
এদিকে রমেশ কেরানি গণেশ জমিদাদের বাড়ি গিয়ে গণেশ বাবুকে বামনার শঙ্খের কাহিনী শোনালেন। গণেশ বাবু তা শুনে অবাক হয়ে বললো, ‘আরে রমেশ তুই কছ কী? হাছা হাছাই?’
রমেশ বললো, ‘আরে হ বাবু, আমি নিজের চোখ দুইডা দিয়া দেইখা আইছি। বামনায় শঙ্খ ফুঁ দিয়া খাওন আনছে, হেইডাও খাই আইছি।
এসব শুনে জমিদার গণেশ বাবু শঙ্খের লোভে পড়ে রমেশ বাবুকে বললো, ‘ভগবান বামনার বাইত চোর পাডাও! আজগা রাইতের মধ্যে বামনার শঙ্খডা আমার আতে চাই!’
যেই কথা সেই কাজ। রাতেই বামনার বাড়িতে তিন চোর গেলো। চোরেরা সিঁদ কেটে বামনার ঘরে ঢুকে শঙ্খ চুরি করে এনে গণেশ বাবুর হাতে দিল। গণেশ বাবু শঙ্খ নিয়ে অনেক দাপাদাপি পাড়াপাড়ি করার পরও শঙ্খতে ফুঁ দিতে পারলো না। আবার হাত থেকে শঙ্খটা কারোর হাতেও দিচ্ছিল না। যদি ফুঁ দিয়ে নিজের জন্য কিছু চেয়ে বসে, তাই আর গণেশ বাবু কারোর হাতে শঙ্খ দিচ্ছে না। নিজেই ফুঁয়ের পর ফুঁ, ফুঁয়ের পর ফুঁ। কিন্তু শঙ্খ থেকে একটু শব্দও বের করতে পারছে না। এভাবে গণেশ বাবু সারারাত পাড় করে দিল। অথচ কাজের কাজ কিছুই করতে পারেনি। গণের বাবুর সাথে তাঁর কেরানি রমেশ বাবুও সারারাত জেগে থাকল কিছু কেরামতি দেখার জন্য। সেসব না দেখে সকালবেলা রমেশ বাবু বললো, ‘বাবু আমার আছে এট্টু দেন দেহি আমি ফুঁয়াইতে পারি-নি?’ গণেশ বাবু নিজে না পেরে অবশেষে রমেশ বাবুর কাছে শঙ্খটা দিয়ে বললো, ‘শঙ্খডা দিলাম ঠিক! যদি তুই ফুঁ দিতে পারছ, তাইলে ভগবানের কাছে কী চাইবি?’
রমেশ কেরানি বললো, ‘তয়লে আম্নেই কইয়া দেন কী চাইতে অইবো!’
গণেশ বাবু বললো, ‘দুই মইন্না বোস্তার দশ বোস্তা সোনা চাইবি। দশ বোস্তা হীরা চাইবি। দশ বোস্তা মোক্তা চাইবি। দশ বোস্তা টেকা চাইবি। ক এডি চাইবি নি? যদি কছ হ, তয়লে ভগবানের শঙ্খের মাধ্যে ফুঁ দেয়, আর নয়লে শঙ্খ আমার কাছে দিয়া দেয়। পরে যাঁর শঙ্খ, হের লগে চুক্তি কইরা যা করনের করুম!’
রমেশ বাবু ফুঁ দেবার লোভে রাজি হয়ে শঙ্খটা হাতে নিয়ে ফুঁ-ফুঁ-ফুঁ দিতে শুরু করে দিলো। কাজের কাজ কিছুই হলো না। অথচ রমেশ বাবুর মুখ ব্যথা করে ফেললো। এভাবে গণেশ জমিদারের চাকর-বাকর-সহ তাঁর পরিবারের সবাই চেষ্টা করে দেখল। কিছুতেই কেউ শঙ্খ ফুঁ দিয়ে শব্দ বের করতে পারলো না। এভাবে রাত থেকে সকাল পর্যন্ত শুধু চেষ্টার পর চেষ্টাই করে গেল। শঙ্খ ফুঁ দিয়ে কেউ একটু শব্দও বের করতে পারেনি।
এদিকে সকালবেলা বামনী ঘুম থেকে উঠে দেখে ঘরে সিঁদ কাটা। ঠাকুরের আসনে শঙ্খ নেই! বামনী চিল্লাচিল্লি শুরু করে দিলো। বামনাকে বকাবকিও করে বলতে লাগলো, ‘ওই বামনা, আরে ঘুমের তুন উইডা দেহ গণেশ বাবু তোমার শঙ্খ চুরি কইরা লইয়া গেছেগা। কাইল বিয়ালে রমেশ কেরানি আইছিল কিল্লাইগা, হেইডা তুমি ত বুঝলা না। অহনে এলা বইয়া বইয়া কান্দ!’
শঙ্খ চুরির কথা শুনে বামনা ধীরেসুস্থে ঘুম থেকে উঠে দেখে বামনী হাউমাউ করে শঙ্খের জন্য কাঁদছে। বামনা বামনীকে শান্তনা দিয়ে বললো, ‘আরে বামনী তুই কান্দছ ক্যা? এইডা নিয়া কেউ কিচ্ছু করতে পারতো না, রাখতেও পারতো না। খালি ফুঁয়াইতে ফুঁয়াইতে মুখ বেথা করতে পারবো। খার, আমি অহনই যাইতাছি।’
বামনা গণেশ জমিদারের বাড়ি গিয়ে দেখে শঙ্খ হাতে নিয়ে গণেশ বাবু কাচারি ঘরে বসে আছে। সামনে বসে আছে রমেশ বাবু। রমেশ কেরানি বামনাকে দেখেই গণেশ বাবুকে বললো, ‘বাবু ঐযে বামনা আইছে!’
গণেশ বাবু বললো, ‘আরে হ, আমিও ত দেখতাছি। আহুক হালার বামনায়। আজগা অর শঙ্খ অর সামনেই আছড়াইয়া ভাঙুম! আগে দেহি বামনায় কী কয়!’
চলবে…
সত্যি বলতে বামনা আর বামনীকে সন্দেহ করেছিলাম হয়তো ওদের লোভ জাগবে। এখন দেখি আরেক কাণ্ড। জমে গেছে একদম। চমৎকার এগুচ্ছে মি. নিতাই বাবু। চলুক।
কেউ অভাবে পড়ে লোভ করে। কারোর আবার প্রচুর ধনসম্পদ থাকতেও লোভা পড়ে যায়। কিন্তু মহান সৃষ্টিকর্তাকে পাবার লোভ ক'জনা করে থাকে? দয়াল দাতার দয়ার লোভ একজনও করে না, নিশ্চিত!
সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি, শ্রদ্ধেয় দাদা।
রমেশ কেরানিকে যেমন ভেবেছিলাম তেমনই করেছে। লোভ এবার কার ঘাড়ে পরে কে জানে।
একটা কথা প্রচলিত আছে, "অতি লোভে তাঁতি নষ্ট!" তা-ই হয়তো হতে যাচ্ছে, দাদা। আশা করি গল্পের শেষ পর্যন্ত সাথে থাকবেন।
গল্পে বাঁক নিয়েছে। কৌতূহলী হয়ে উঠছি কবি দা। টানটান উত্তেজনা।
সত্যি বলেছেন, শ্রদ্ধেয় দিদি। গল্পে কাহিনী এখন উত্তেজনার মধ্যেই গড়াচ্ছে, বোধহয়! আশা করি গল্পের শেষ পর্ব পর্যন্ত সাথে থাকবেন।
যদিও বামনীর জন্য ভয় হয়েছিলো। এবার আমি স্বস্তি পেয়েছি। যাই হোক আর যেটাই হোক বামনা বাড়ীর বাইরে হোক।
যে-ই লোভ করুক, শেষমেশ লোভের পরিণতি ভোগ করতে হয়। গল্পেও তা-ই হতে যাচ্ছে, শ্রদ্ধেয় কবি সুমন দাদা। আশা করি গল্পের শেষ পর্ব পর্যন্ত সাথে থাকবেন।
ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় কবি সাঈদ দাদা। আশা করি গল্পের শেষ পর্ব পর্যন্ত সাথে থাকবেন।
আমার কাছে অসাধারণ সুন্দর লাগছে গল্পটি। দেখতে দেখতে ৪ পর্ব হয়ে গেলো। ধন্যবাদ দাদা।
আশা করি গল্পের শেষ পর্ব পর্যন্ত সাথে থাকবেন, শ্রদ্ধেয় কবি রিয়া দিদি।
লগিন হবার আগেই পড়ে ফেলেছি।
শুনে খুবই খুশি হলাম, শ্রদ্ধেয় কবি দিদি। আশা করি গল্পের শেষ পর্ব পর্যন্ত সাথে থাকবেন।
আগে দেহি বামনায় কী কয়!’…
* চমৎকার।


দেখা যাক, বামনা কী করে! আশা করি গল্পের শেষ পর্ব পর্যন্ত সাথে থাকবেন, শ্রদ্ধেয় কবি দাদা।
Lov er jale ke fashe dekha jak
Shuvo kamona
আশা করি গল্পের শেষ পর্ব পর্যন্ত সাথে থাকবেন শ্রদ্ধেয় কবি দিদি। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
লোভে পাপ পাপে মৃত্যু।। অনেক ভালো লাগলো
আপনার সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ, শ্রদ্ধেয় কবি দাদা। আশা করি গল্পের শেষ পর্যন্ত সাথে থাকবেন।
লেখকের লেখা অসাধারণ সন্দেহ নাই। সংলাপ এত সুন্দর কথ্যভাষা হতে পারে আগে জানতাম না।
লেখকের প্রতি রইলো আমার বিনম্র শ্রদ্ধা আর ভালবাসা। সাথে থাকবেন প্রত্যাশা করি।
জয়গুরু!
সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আমার প্রিয় কবি দাদাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আশা করি গল্পের শেষ পর্ব পর্যন্ত সাথে থাকবেন।