আসো করতল খুলে দেখি
কতটা সু-দূরে গেলে আঁখি থেকে
মুছে যায় গহীনের স্মৃতি।
আসো করতল খুলে দেখি
সাজানো সবুজ বনে হলুদের আগমনে
খেলাঘর থেকে কেন ভেসে যায় সুখ।
আসো করতল খুলে দেখি
মুছে দিয়ে গোধূলির সিঁদুর রঙ
কে গান গায় জীবনের পথে যেতে যেতে;
উল্লাসিত মিছিলের স্লোগানে
যেখানে স্রোতের সুরে
জমে থাকে কিছু বালু
আঁখির নদীতে।
আসো করতল খুলে দেখি
ফাগুনের আহব্বানে কে থাকে
দুয়ারে দাঁড়িয়ে ভিক্ষারি মন নিয়ে
নত জানু হয়ে।
আসো করতল খুলে দেখি
আমাদের মাঝে বে সুরের গান
কার কণ্ঠে জেগেছিলো প্রথম;
কে প্রথম ডালি ভরা স্বপ্ন গুলো
ধূলোর মত দু’হাতে উড়িয়েছি
দিগন্তের সীমানায়।
আসো করতল খুলে দেখি
ভাঙ্গনের পথে যেতে যেতে
দৃষ্টির আড়ালে কতটা নোনা জল
পড়েছিলো বুকের পাথুরে জমিনে।
আসো করতল খুলে দেখি
সময়ের স্রোতে
যে পাখি গেল উড়ে
সেই হিসাব আছে কিনা জমা
মুষ্টিবদ্ধ করতলে।
যদিও আপনি আপনার ব্যস্ততার কারণে লিখেন কম; তারপরও যতটুকু লিখা পাই অসাধারণ লাগে পড়তে। অভিনন্দন কবি বন্ধু খেয়ালী মন। পরিবারের সাথে ভালো থাকুন।
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় মুরুব্বী
শুভকামনা থাকলো।
আপনিও সাবধানে সচেতন থাকবেন।


কমনীয় ভাবনা
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ফয়জুল মহী ভাই

সাথে থাকবেন, শুভকামনা।
