– কি চাও?
– শর্তহীন প্রণয়।
– প্রণয় কি শর্তহীন হয়?
– প্রণয় আমূল শর্তহীন। মানুষ শর্তযুক্ত করে করে প্রণয়কে পরিণয়ে পরিণত করে।
– পরিণয় কি প্রণয়ের গন্তব্য নয়?
– না। পরিণয় হলো প্রণয়ের মৃতদেহ। প্রণয় দুর্নিবার হাওয়া- শুধু তোমার কাছে যাওয়া।
– বেশ! আমার মাঝে কি যে পেয়েছ তুমি!
– কিছুই পাইনি, আপদমস্তক তোমাকে ছাড়া।
– তারপরেও শর্তহীন প্রণয় চাও?
– চাই, ভালোবাসিবার চাই অধিকার।
– তবে ভালবাসো, শর্ত একটাই- আমি এসবে নেই।
– বেশ, তবে আমিই ভালবেসে যাই–
ছেলেটি ভালবাসে। মেয়েটি পাগলামি দেখে হাসে, বিরক্ত হয়। প্রণয়ের দিন যায় যমজ ভাবনায়- কে কাকে গ্রাস করে! কে কাকে জড়ায় আপন ছায়ায়!
প্রণয় দুর্নিবার হাওয়া- শুধু তোমার কাছে যাওয়া…. লাইনটা দারুন।
সুন্দর অনুগল্প।
ধন্যবাদ আপনাকে।
অনন্য এবং অসাধারণ সেই বরাবরের মতো।
ধন্যবাদ মুরুব্বী আজাদ ভাই।
Bah, darun
ধন্যবাদ।
প্রণয়ের দিন যায় যমজ ভাবনায়- কে কাকে গ্রাস করে! কে কাকে জড়ায় আপন ছায়ায়!
আপনাকে ধন্যবাদ।
অসাধারণ হরবোলা আবু সাঈদ ভাই।
শুভেচ্ছা কবি সুমন ভাই।
মুগ্ধ হলাম ভাই।
খুশি হলাম কবি।
শুভেচ্ছা নিন দাদা।
ধন্যবাদ কবি রিয়া।
প্রণয় আমূল শর্তহীন। মানুষ শর্তযুক্ত করে করে প্রণয়কে পরিণয়ে পরিণত করে।
শুভেচ্ছা সৌমিত্র ভাই।
যদিও বাংলায়, তারপরও অভিধান দেখলাম দুইবার। আপনার লেখাগুলোয় থাকে অভিনব কিছু, সম্পূর্ণ আলাদা চিন্তা ও সৃজনশীলতার কিছু।
সব শর্তই আসলে একধরণের লুকানো ব্ল্যাকমেইল। তাই শর্ত আসা মানেই প্রণয়ের মৃত্যু।
মনসুখিয়ায় আমি দেবী ও কবি কে খুজে পাই।
আপন আপন লাগে…
এতো সুন্দর করে লিখেন কি ভাবে?
যেমনে লিখছি।