মানুষের ঘরে কারনে অকারনে উঁকি দেয়া স্বভাব
ভাণ্ডারে অনেক বিসদৃশ দৃশ্য জমা আছে।
যখন কোথাও উঁকি দেওয়ার সুযোগ থাকে না
তখন সে একমনে দৃশ্যান্তরে যায়। বিপরীত দৃশ্যে
নিজেকে প্রতিস্থাপিত করে আহত হয়
তার শরীর থেকে রক্ত ঝরে। গত পরশু
আবদাল মোল্লার পোয়াতি স্ত্রী মৃত সন্তান
প্রসব করে। সে জানে শিশু মৃত্যুর কারণ;
তারও দুদিন আগে চোখে সে দেখেছে
আবদাল মোল্লার ডান পা সজোরে লাথি মারছে।
নিন্মাঙ্গে রক্ত দেখে চোখ ফিরিয়ে নিয়েছিল
তবু মগজে দৃশ্য জমা হয়ে গেছে।
সে সাক্ষী দিতে পারতো কিন্তু বিশ্বাসযোগ্যতা শূন্য;
বদমাশ ছাড়া কেউ মানুষের ঘরে উঁকি দেয় না।
বদমাশের সাক্ষ্য সম্পূর্ণ মূল্যহীন। তার সাক্ষ্যের
অপেক্ষা না করে বউও দুদিন পরে মরে গেল।
মানুষের ঘরে কারনে অকারনে উঁকি দেয়া স্বভাব
ভাণ্ডারে অনেক বিসদৃশ দৃশ্য জমা আছে।
যখন কোথাও উঁকি দেওয়ার সুযোগ থাকে না
তখন সে একমনে দৃশ্যান্তরে যায়।