ধারাবাহিক উপন্যাসঃ দ্য গডফাদার পর্ব-৩

ও.সি মনোয়ার তাঁর দীর্ঘ কর্মজীবনে আগে কখনো এমন অনুভূতির সম্মুখীন হননি। কেমন যেন তালগোল পাকানো। অনুভবের খরায় আক্রান্ত হলেন কিনা ভাবেন। গতকালের খুনের ব্যাপারটা নিয়ে ভাবছিলেন নিজের কক্ষে বসে।

টেবিলের উপর চা ঠান্ডা হয়ে আছে। সেদিকে খেয়াল নাই। তিনি আবার আগুন-গরম চা ছাড়া পছন্দ করেন না। বসে আছেন ‘পোষ্ট মর্টেম’ রিপোর্টের জন্য। ব্যাটা ড্রাগ-ডিলার নিজে মরে অন্য সবাইকে ঝামেলার ভিতর ফেলে গেছে। গতকাল থেকে প্রশাসনের বেশ উপর মহলের কর্তা ব্যক্তিরা দফায় দফায় তাঁর সাথে কথা বলছেন। নরম-গরম কথার দ্বারা সবাই-ই এই বিব্রতকর পরিস্থিতি থেকে দ্রুত বের হয়ে আসতে চাইছেন, সেটা তাকে পরিস্কার ভাবে জানিয়েও দিয়েছেন। সেই থেকে ভাবছেন এই খুনের মোটিভ নিয়ে।

পারিবারিক দ্বন্দ্ব থেকে হতে পারে? তবে সে সম্ভাবনা নাই। নিহতের পারিবারিক ইতিহাস ঘেঁটে, তেমন কিছুই সামনে আসেনি। এই পরিবারটির নিজেদের ভেতরের মিল ঈর্ষণীয়। এলাকায় আধিপত্য নিয়েও নেই কোনো কোন্দল। এমনিতেই তারা সম্পদশালী। রাজনৈতিক ক্ষমতার সাথে সাথে, এলাকাভিত্তিক প্রভাবের জন্য অন্য যে কারও তাদের সামনে দাঁড়াবার সুযোগই নেই বলতে গেলে।

দলীয় কোন্দল? তেমনও হতে পারে না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন ওয়ার্ডের কাউন্সিলর। তাকে সমর্থন করেছেন থানার দলীয় সভাপতিও। তিনি আরো এক কাঠি এগিয়ে বলেছেন, ‘আমরা সবাই এক মায়ের সন্তানের মত। নিজেদের ভিতর কোনো বিভক্তি নাই।’

নারী ঘটিত কিছু হতে পারে? প্রতিহিংসা? কিংবা পরকীয়া কোনো ব্যাপার! তবে নিহতের কুন্ডলি ঘেঁটে দেখেছেন তিনি। অন্য অনেক খারাপ গুণ থাকলেও, নারী সংক্রান্ত এমন কোনো অতীত রেকর্ড নেই লোকটির। বিস্ময়কর ভাবে এটাই সত্যি, নিজের স্ত্রীর প্রতি গভীর অনুরক্ত ছিল মানুষটি। পারিবারিক গন্ডিতে সে ছিল এক আলাদা মানুষ।

তবে কেন?
কোন বালের জন্য কাউকে এভাবে মেরে ফেলা হল? অস্ফুটে ‘বিশেষণটি’ মুখ দিয়ে বের হয়ে আসে তার।

কারও আসার শব্দে চিন্তার জাল ছিন্ন হয়।
এস আই জিল্লুর। পোষ্ট মর্টেম রিপোর্টের কপি টেবিলে রাখে সে। কিছু না বলে তার দিকে তাকান মনোয়ার। নীরবে মাথা নিচু করেন সামান্য। চলে যাবার ইশারা।

এস আই চলে গেলে চিরতার অভিব্যক্তি নিয়ে রিপোর্টটি হাতে নেন। নিস্পৃহ দৃষ্টি ক্রমশ জ্বলে উঠতে থাকে। মৃত্যুর কারণ ওভারডোজ হেরোইন শরীরে ইজেক্ট করা। তবে চেতনা নাশক এমন কিছুও প্রথমে শরীরে প্রবেশ করেছে। ডার্ট-গান জাতীয় কিছু দিয়ে ঘাড়ের ডান পাশে বিদ্ধ করা হয়েছে। তাতে থাকা ক্যামিকেল দ্রুত স্নায়ুকে অবশ করে নির্বাক করে দেয়। অবশ্য ওটার পরিমান বেশী হলেও মৃত্যু ঘটতে পারে।

চমকে গেলেন পরবর্তী বিষয়টি জেনে। পাকস্থলীতে ফেটে যাওয়া ইয়াবার এক প্যাকেটের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে! যেভাবে কুরিয়াররা নিজের শরীরে টেপে
মোড়ানো ইয়াবার চালান নিয়ে আসে, সেরকমই কিছু।

কিন্তু বিস্ময়ের সাথে ভাবেন, নিহত এমন কাজ কখনোই করবে না। এসব কাজের জন্য তার আলাদা লোক রয়েছে।

তবে বসা থেকে প্রায় উঠে গেলেন রিপোর্টের পরের অংশে যেতেই। হেরোইনে বিষ মেশানো ছিল! এটাই যন্ত্রনাকর মৃত্যুর কারণ। সিরিঞ্জে করে শরীরে প্রবেশ করেছে বিষ মেশানো হেরোইন। আবার মুখ দিয়েও অন্ননালী হয়ে পেটে ঢুকেছে।

খুনির নৃসংশতায় ধাক্কা খান ওসি। চোখে ভাসে গতকাল দেখা চেয়ারে বসে থাকা লাশের ছবি। যন্ত্রণায় দেহ মুচরে যেতে চেয়েছে। কিন্তু চেয়ারের হাতলে দুই হাতের তালু পেরেকে বিদ্ধ থাকায় নিজেকে ছাড়ানোর ব্যর্থ চেষ্টাই করেছে শুধু। বিষাক্ত এবং ওভারডোজ হেরোইন কতটা নিষ্ঠুর ভাবে জীবনকে স্থবির করে
দিতে পারে, জানা আছে তাঁর। সে বেশ আগের কথা।

সব কিছু মিলিয়ে অবস্থা কি দাঁড়ালো? যে তিমিরে ছিলেন, সেই তিমিরেই রয়ে গেছেন। অস্থির ভাবে এক মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কক্ষে পায়চারি শুরু করেন একজন পুলিশ কর্মকর্তা।

মোটিভ কী হতে পারে? কেন এভাবে কাউকে খুন করা হল? মারতে চাইলে আরো সহজ পথ ছিল। সেদিকে না যেয়ে খুনি কেন এমন নৃশংস পথ বেছে নিলো! কেন? সে কি কোনো ম্যাসেজ দেবার চেষ্টা করেছে? নিজের এত বছরের অভিজ্ঞতা আজ কোনো কাজেই আসছে না বলে মনে হয় ওসি মনোয়ারের। নিজের অজান্তেই কেন জানি এক অশুভ অশনিসংকেত বেজে ওঠে মনের গভীরে।

বেল চেপে কাউকে ডাকেন। নির্দিষ্ট কনস্টেবল এলে, এএসআই হারুনকে আসতে বলেন। এই অবসরে পোষ্ট মর্টেম রিপোর্টের গোড়া থেকে আরো একবার চোখ বুলিয়ে যান। এমন কিছু বাদ পড়ল কিনা যা চোখে পড়েনি আগে। মনের চোখ।

এএসআই হারুন এলে তাকে পুলিশ স্কেচ শিল্পীর করা সম্ভাব্য খুনির স্কেচগুলো নিয়ে আসতে বলেন। গতকাল অপরাধ স্থলের চা’র দোকানে কথা বলে সাদা পোশাকের পুলিশেরা এক অচেনা আগন্তকের বর্ণনা জেনেছিল। শেষে নিজেদের স্কেচ শিল্পীকে দিয়ে কয়েকটি ছবি আঁকিয়েছে। দেখা যাক, এখান থেকে কিছু পাওয়া যায় কিনা। পুলিশ ডাটাবেজে সংরক্ষিত অপরাধী কারও সাথে চেহারা মিলে কিনা তাও দেখতে হবে।

টেবিলের উপর রাখা চা’র কাপের দিকে এবার মনোযোগ দেন। চিন্তা না করেই এক চুমুক দিলে, ঠান্ডা চা মনটাকেও কেমন বিস্বাদের কটু অনুভবে বিরক্ত করে তোলে। চা’র কাপের দিকে ভ্রু-কুঁচকে দীর্ঘক্ষণ তাকিয়ে থাকেন। মনের চোখ তখন অন্য কোনো জায়গায়..।
… …
আবাসিক এলাকার শেষ প্রান্ত। রাস্তাটা সব শেষের এই পাঁচ তলা বাড়ির সাথেই এসে শেষ হয়ে গেছে। এটা ডেড-এন্ড। মাঝে রাস্তা রেখে দু’পাশে সারি সারি বাড়ি। নানা রঙয়ের। ভিন্ন ডিজাইনের। এক বর্ণীল ছোট কংক্রিট নগর। এমনই মনে হয় তাঁর কাছে। টপ ফ্লোরে নিজের ব্যালকনিতে বসে অলস সময়ে আশপাশটাকে অনুভবে ছুঁয়ে চলেছেন এক পৌঢ়। অসহ্য অলস অবসর কাটাতেই এই ফ্ল্যাটটি ভাড়া নিয়েছেন গত মাসে। একা একজন মানুষ। সামনেও কেউ নেই। পেছনের মানুষগুলি সম্পর্কহীনতার মাঝে নিজেদেরকে গুটিয়ে নিয়েছে। তাই এই একা থাকা। এমনই বলেছিলেন বাড়িওয়ালা ভদ্রলোককে বাসা ভাড়া নেবার সময়।

হাতে আজকের পত্রিকা। নীরবে চোখ বুলিয়ে যান। বেশ বড় করেই ছেপেছে খবরটা। ইতোমধ্যে একবার পড়েছেন। আরও একবার চোখ বুলানো শুরু করেন। যেভাবে লিখেছে, আসল ঘটনা হয়ত তেমন নয়। সাংবাদিকেরা মূল ঘটনার চেয়ে নিজেদের কল্পনার ডানা অধিক মেলে দিতে পছন্দ করে।

এমন একটা এলাকা যেখানে নাগরিক সমাজ দ্বিধা বিভক্ত। নৈতিকতার ধার কেউ এখন ধারে না। ভাল গুণগুলি ধীরে ধীরে বিদায় নিচ্ছে। সে জায়গা দ্রুত দখল করে নিচ্ছে আমাদের ভিতরে থাকা পৈশাচিকতা। এভাবেই কি আমরা এক একজন পিশাচ মানবে পরিণত হবো এক দিন?

ভাল লাগে না আর। নিজের রুমে চলে আসেন। আয়নার সামনে দাঁড়ান। যে মানুষটিকে দেখা যাচ্ছে, তিনি কি এমনই? ভিতরের মানুষটা কেমন? আমরা বাহ্যিক চোখে যা দেখি, আসল দেখার ওপারের মানুষটি কি সেভাবেই থাকেন? দেখা আর না দেখার বাইরের বিমূর্ত রুপটি কেমন?

একটা ছিমছাম এলাকা। চর্ম্য চোখে এর অনাবিল সৌন্দর্য ভাললাগায় আপ্লুত করে মন। কিন্তু এই নগরের ভিতরের ছোট্ট নগরটির এমন অনেক কদর্য রুপ রয়ে গেছে যে, মুহুর্তেই বিরুপ মনোভাবে ছেয়ে যাবে যে কারও মন। এখানে রাতের আঁধারে চলে মরণ নেশায় মেতে উঠার মহা উৎসব। বয়সের কোনো সীমারেখা নাই সেখানে। উঠতি বয়সী কিশোর থেকে শুরু করে, মধ্য বয়স্ক কিংবা নারী! ইদানিং হচ্ছেটা কি এসব? এই এলাকাতেই রয়েছে ভদ্রবেশী পতিতাদের অবৈধ কার্যকলাপ। সভ্যতার মুখোশে ঢেকে থাকা এক আদিম সমাজে মুহুর্তেই কেন জানি চলে যাই আমরা সভ্য মানুষেরা। পদস্খলনের নিষিদ্ধ লোবানের আকর্ষণে পা পিছলাতে সময় লাগে না আমাদের। আবাসিক এলাকাগুলিতে প্রশাসনের প্রচ্ছন্ন সম্মতিতে চলে অবৈধ নেশা সামগ্রীর অবাধ বেচাকেনা। এ এক বিশাল চক্র। কোটি কোটি টাকার ছড়াছড়ি। ভদ্রবেশী সমাজপতিরা অর্থের জোগানদার। ‘করাপ্টেড’ নেতারা রাজনৈতিক হাতিয়ার হয়ে সব সামলে নেবার কাজে অতিশয় দক্ষ। দিনে দিনে তারা আরও দক্ষ হয়ে উঠছেন।

এমন এক নাগরিক সমাজে একজন অদক্ষ সাধারণ মানুষ, এক শেষ বিকেলে, রাতের অপেক্ষায় উন্মুখ থাকেন। নির্জনতার খোঁজে কিনা তা জানা যায় না। একেবারে ছাদে চলে আসেন। পাঁচতলার এই বাড়িটির ছাদ পাশের বাড়িটির ছাদের সাথে মিলানো। দু’টি বাড়ির মালিক একজনই। একটা করিডোর রয়েছে। গ্রিল দিয়ে ঘেরা।

আকাশে রংয়ের মেলা। ঈশ্বর তাঁর নিজের মত করে বর্ণে বর্ণে সাজিয়েছেন। অপুর্ব! আকাশের পানে তাকিয়ে থাকেন অনেকক্ষণ। কতক্ষণ থাকতেন বলা যায় না। পাশের ছাদে কারও উপস্থিতি তাঁর একাগ্রতা বিনষ্ট করে। ফিরে তাকান। এক মধ্যবয়সী। মাথায় পাকা চুলের আধিক্য বেশী। বেশ সুপুরুষ। অভিজাত শ্রেণির প্রতিনিধিত্ব করছেন। প্রথম দেখাতে এমনই মনে হবে যে কেউ দেখলে। তাঁর দিকে তাকিয়ে হাসছেন। কিন্তু সুপুরুষটির চোখ দুটি হাসছে না। বাইরের খোলসটিকে আমরা পরিচ্ছদ আর অভিব্যক্তিতে যতই সাজাবার চেষ্টা করি না কেন, ভেতরে কদর্যতা থাকলে ঠিকই বের হয়ে আসে। চোখ হল সেই বের হবার পথ। মানুষের নিজেকে চেনানোর পথ।

হাসি হাসির জন্ম দেয়। তিনিও মৃদু হেসে অভিবাদন জানান। প্রথম পরিচয়ের মুহুর্ত কাটে নিরব অন্তরঙ্গতায়! দু’জন কাছাকাছি বয়সী মানুষ পরিচয় পর্ব সাঙ্গ করেন এক বেলা শেষের ক্ষণে। কথা হয় তাদের মাঝে আরও দীর্ঘক্ষণ। অতঃপর রাতের খাবারের নিমন্ত্রণ গ্রহণ করে প্রথম পৌঢ় নিজের ফ্ল্যাটে ফিরে যান।

চোখ হাসে না এমন সুপুরুষটি, কৌতূহল নিয়ে পৌঢ়ের চলে যাওয়া দেখে। বাইরে তখন বিষণ্ণ সাঁঝের উলুধ্বনি ছড়িয়ে পড়ে ঘরে ফেরা পাখিদের শেষ সংকেত জানায়।

(ক্রমশঃ)

মামুন সম্পর্কে

একজন মানুষ, আজীবন একাকি। লেখালেখির শুরু সেই ছেলেবেলায়। ক্যাডেট কলেজের বন্দী জীবনের একচিলতে 'রিফ্রেশমেন্ট' হিসেবে এই সাহিত্যচর্চাকে কাছে টেনেছিলাম। এরপর দীর্ঘ বিরতি... নিজের চল্লিশ বছরে এসে আবারো লেখালখি ফেসবুকে। পরে ব্লগে প্রবেশ। তারপর সময়ের কাছে নিজেকে ছেড়ে দেয়া। অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১৬ তে 'অপেক্ষা' নামের প্রথম গল্পগ্রন্থ দিয়ে লেখক হিসেবে আত্মপ্রকাশ। বইমেলা ২০১৭ তে তিনটি গ্রন্থ- 'ছায়াসঙ্গী'- দ্বিতীয় গল্পগ্রন্থ, 'ঘুঙ্গরু আর মেঙ্গরু'- উপন্যাস এবং 'শেষ তৈলচিত্র'- কাব্যগ্রন্থ নিয়ে সাহিত্যের প্রধান তিনটি প্ল্যাটফর্মে নিজের নাম রেখেছি। কাজ চলছে ১০০০ অণুগল্প নিয়ে 'অণুগল্প সংকলন' নামের গ্রন্থটির। পেশাগত জীবনে বিচিত্র অভিজ্ঞতা লাভ করেছি। একজন অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, প্রভাষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। পোষাক শিল্পের কর্মকর্তা হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছি। লেখালেখির পাশাপাশি সাংবাদিকতা করছি। লেখার ক্ষমতা আমি আমার ঈশ্বরের কাছ থেকে চেয়ে নিয়েছি। তাই মৃত্যুর আগ পর্যন্ত লিখেই যেতে হবে আমাকে।

8 thoughts on “ধারাবাহিক উপন্যাসঃ দ্য গডফাদার পর্ব-৩

  1. আস্তে আস্তে এই রহস্যের গল্প খুলছে ঠিকই তবে শেষ চমকটা বোধকরি এখনও লকিয়ে আছে। শুভ সকাল মামুন ভাই। :)

    1. ধন্যবাদ সুমন। এই পর্বে সাথে থাকার শুভেচ্ছা। মূলত এই দেশে মাদকের গডফাদার এবং তাদেরকে টিকিয়ে রাখা ওই সব গড-গডফাদারদের মুখোশ উন্মোচনেই এই উপন্যাস লেখার চেষ্টা করছি। শুভেচ্ছা.. https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_heart.gifhttps://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_rose.gif

  2. রহস্য গল্পের এই অধ্যায়টিও পড়লাম মি. মামুন। বর্ণনার শেষের মানুষটি কেন আলোচনায় এলো ভাবছি। :)

    1. এই পর্বেও সাথে থাকার শুভেচ্ছা রইলো ভাইয়া। গডফাদারের মুখোশ উন্মোচনে এক একটি লিংক এর কারণেই প্রতি পর্বে নতুন চরিত্রের আগমন। শুভেচ্ছা.. https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_heart.gifhttps://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_rose.gif

  3. শুভেচ্ছা প্রিয় গল্প দা। এই পর্বও পড়লাম। https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_rose.gif

  4. পড়লাম মহ. আল মামুন ভাই। সানবিন চলছে। রহস্য রহস্যের জায়গায় রয়েছে। 

  5. সিরিজ লেখাটি পড়ছি আমি। নিয়মিত লিখুন। 

মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।