মৈনট ঘাটে -নদীর নামটি যমুনাছিল
শুধু ওখানেই- যতো বার দেখেছি-
সামনে আর পিচের চঞ্চলা ঢেউগুলো !
ততোবার নৌকা ভাসতে ইচ্ছে হচ্ছিল;
হায় হায় নদীর নামটি যমুনাছিল ।
শান্ত শীতল জলের উপর –অশান্ত নীলময়
জেগে তুলে- ধারাবর্ষ ডাকাত মারা চর !
রক্তকোষে হয় ক্ষরণ ভিজাই স্বপ্নগহীণ –
খরখরাবালি পাঁজর- তবুও স্রোতের মাঝে
খেলা করে- দু’মাংস পেশী মোড়ানো চাদর;
হায় হায় নদীর নামটি যমুনাছিল ।
-শরতের দু’ধারে কাশবনে জ্বলাই অনল
চাঁদনীরাতে হয়ে যায় পুড়া ছাইয়ের উড়ল-
হায় হায় শুধু নদীর নামটি যমুনাছিল
নিঃস্ব দেহ মনে-চারিধার করছো জনবিরল।
২৪/০১/১৭
=======
যমুনা আমার অতি পরিচিত প্রতিবেশী। যমুনাকে ঘিরে যে কোন লিখা আমার ভালো লাগবে। কবিতায় আলোকপাত করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় কবি মি. সরকার।
যমুনা ছাড়া ত কোন কিছু লেখা হয় না মুরুব্বী দা
তাই এঁকেবেঁকে একটু ভাবনায় আঁকলাম
অনেক ধন্যবাদ
কবিতা ভালো লেগেছে দাদা। শুভেচ্ছা রইলো।
ধন্যবাদ রশিদ দা
ভালো লাগলো
অনেক ধন্যবাদ সাহারাজ দা
শরতের দু’ধারে কাশবনে জ্বলাই অনল
চাঁদনীরাতে হয়ে যায় পুড়া ছাইয়ের উড়ল-
হায় হায় শুধু নদীর নামটি যমুনাছিল
নিঃস্ব দেহ মনে-চারিধার করছো জনবিরল।
ভাল লাগার জন্য অশেষ ধন্যবাদ মামুন দা
এক কালো যমুনার জল সর্বলোকে খায় ”
আর এক কালো কৃষ্ণ সকল রাধে চায় “
জ্বি আপু ঠিক বলেছেন অশেষ ধন্যবাদ