আমরা সকলেই অবগত আছি, সময়ের বৈরিতাকে পাশ কাটিয়ে, নব উদ্যমে পথ চলতে শুরু করেছে এই প্রিয় শব্দনীড়। লেখক পাঠকের মেলবন্ধনে এই নীড় এখন মুখরিত। তবে কেন আর নিরবতা! আসুন সকলে মিলেই মেতে উঠি উল্লাসে।
কেবল বাংলাদেশে নয়, সারা বিশ্বের পাঠকের কাছে ই-ম্যাগ এখন সর্বাধিক জনপ্রিয়। যা অতি সহজেই পৌঁছে দেয়া যায় পাঠকের দ্বারপ্রান্তে। আর তার ভিত্তিতেই এবারে শব্দনীড় থেকে প্রকাশিত শব্দতরীর ই-ম্যাগ প্রকাশের প্রস্তাব রাখছি। সবে যেহেতু এলো প্রাণের বৈশাখ, সংখ্যাটি হতে পারে কোনো বৈশাখী সংখ্যা। এবার আসুন সহব্লগাররা মিলে নির্ধারণ করে ফেলি কি হবে শব্দতরী ই-ম্যাগের বৈশাখী সংখ্যার নাম।
সকলকে নাম প্রস্তাবের আহ্বান জানাই।
আমার প্রস্তাবিত নামঃ
১। শব্দনীড় ই-ম্যাগ
২। শব্দতরী ই-ম্যাগ
সংখ্যাঃ
১। প্রাণে বাজে বৈশাখী মাদল
২। প্রাণের বৈশাখ
শব্দনীড়ে আমরা একটি বাক্য সবসময়ই দেখতে পাই, “নক্ষত্ররা হাতে হাত রেখে হয় ছায়াপথ”। আর তাই এই উদ্যোগকে সফলরূপে বাস্তবায়ন করতে, সকলের আন্তরিক মতামত আশা করছি।
শব্দনীড় এ প্রায় প্রতিদিন নতুন ব্লগার ব্লগে নিবন্ধন করছেন এবং লিখা পোস্ট করছেন। দিনের পর দিন শব্দনীড় পরিবারের সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। স্বপ্নগুলো আরো বড় হচ্ছে। ক্রমাগত সাহসী হয়ে উঠছি। দিনদিন প্রতিদিন শিখছি পড়ছি। অপরকে জানছি।
ব্লগে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন আয়োজন করা হতো। লিখা পাঠানোর প্রতিযোগিতা, আড্ডা, পরামর্শ। ব্লগারদের লিখা নিয়ে প্রকাশিত হতো ই-বুক বা ই-ম্যাগাজিন। যেখানে নতুন পুরোনো সকলের সম উচ্ছাসে উদ্ভাসিত হয় প্রযুক্তির আরো একটি দিক।
ব্লগের লিখা পরের পাতায় চলে যায়। খুঁজে বের করতে হয়। সেখানে একটি ই-ম্যাগাজিন বুক শেলফে রাখা অলঙ্কারের মতো। উপহার দেবার মতো।
কলেজ জীবনের নবীনবরণ অনুষ্ঠানের কথা কি মনে পড়ে? ভুলে যাবার কথা নয়।
শব্দনীড় এগিয়ে যাক তার আপন গতিতে। কেননা যেখানে ব্লগাররাই ব্লগের প্রাণ।
শিরোনাম বা সংখ্যা সংকলনের নাম চূড়ান্ত হোক সকলের মতামতে।
প্রথমে আমি প্রস্তাব করতে চাইছি না। আগে দেখি বন্ধুদের কি রায় !!
বেশ সুন্দর করেই ই-ম্যাগ এর ভূমিকা তুলে ধরেছেন। আমিও এর পক্ষে। আশা রাখছি সহব্লগাররা সকলে নিজ নিজ মূল্যবান মতামত তুলে ধরবেন। আপনার প্রস্তাবের অপেক্ষায়ও থাকছি।
ভাল উদ্দোগ তবে আমি কোন নাম প্রস্তাব করতে চাই না কারণ মনোনীত না হলে পরাণে বড়ই কষ্ট লাগে তাই।
কষ্ট নিয়েন না বড় ভাইয়া। মাঝে মাঝে এমন হতেই পারে। তবে এবারো যে মনোনীত হতো না তার কি কোনো গ্যারান্টি আছে নাকি। দিয়ে দিন
শব্দনীড়ের পক্ষ থেকে এর আগে ই-ম্যাগাজিন, লিটল ম্যাগাজিন শব্দতরী নিয়মিত প্রকাশিত হতো। তখন যারা ছিলেন এ কাজের সাথে জড়িত তাদের অনেকেই এখন শব্দনীড়ের ব্যাপারে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন।
আমি কয়েকদিন আগে লিটল ম্যাগের প্রস্তাব করেছিলাম। ব্লগারদের তেমন সাড়া নেই বলে সামনে এগিয়ে আসি নি আর।
আপনার প্রস্তাব বাস্তবায়ন যোগ্য তবে কাউকে না কাউকে কাজটি সুন্দরভাবে সম্পন্ন করার জন্য দায়িত্ব নিতে হবে।
শব্দনীড় ই-ম্যাগ
বৈশাখ সংখ্যা হতে পারে।
পোষ্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
স্যার আপনি যে প্রস্তাব দিয়েছিলেন তাতে এতটা হতাশ না হয়ে মনে হয় আমরা একটু পজিটিভলি দেখতে পারি।
কারন এসমস্ত কাজে আসলে সবাই এগিয়ে আসবে না। সবাই এগিয়ে আসলে কাজ হয় না। যেটা করা যায় সেটা হল সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে অফলাইনে কিছু প্রাথমিক আলাপ করে নিয়ে পরে এবিষয়ে আলোচনা করা যায়।
তাছাড়া এই ব্লগে বর্তামানে এই বিষয়ে আগ্রহী হওয়ার মত যারা ছিলেন তারা সবাই কিন্তু ঐ উপস্থিত হয়ে ছিলেন।
এটা সম্পূর্নই আমার ব্যক্তিগত ধারনা।
এ বিষয়ে সম্ভবত সর্বজনাব মুরুব্বী, খালিদ উমর, ফকির আবদুল মালেক, মোকসেদুল ইসলাম, খেয়ালী মন, প্রহেলিকা, আনু আনোয়ার এদের সাথে অফ লাইনে আলোচনা হতে পারে। এদের দেখাদেখি নতুন কেউ এসে হয়ত আগ্রহী হবে।
খুব ভালো বলেছেন। এমন উদ্যোগে সকলের সহযোগিতার প্রয়োজন হয়।
সকলের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফল হবে এই আশাই রাখছি। আর এজন্য আপনার মতো কিছু আন্তরিক ব্লগারকে এগিয়ে আসতে হবে। @থার্ড আই
আমার প্রস্তাবনা।
শব্দনীড় ই-ম্যাগ … বৈশাখী মাদল ১৪২৪ সংখ্যা।
ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয়।
সুন্দর প্রস্তাবনা।
ই ম্যাগ প্রকাশ আমার মতে লিটল ম্যাগ প্রকাশের প্রাথমিক উগ্যোগ হতে পারে। এর আগে যেমন হয়েছিল সকলের লেখ নিয়ে ই-ম্যাগ হয়েছিল, পরে সেখান থেকে বাছাই করা লেখা নিয়ে শব্দতরী বের হয়েছিল।
হ্যা এমনটিও হতে পারে। বৃহৎ সবকিছুর শুরুটা যখন ক্ষুদ্র হয় তখন ই-ম্যাগ দিয়েই না হয় শুরু হোক।
“নক্ষত্ররা হাতে হাত রেখে হয় ছায়াপথ”
শব্দনীড় ই-ম্যাগ
নববর্ষ ১৪২৪ সংখ্যা।
শব্দনীড় ই-ম্যাগ
নববর্ষ ১৪২৪ সংখ্যা।
___ সাউণ্ড ভালো শোনাচ্ছে। ভোট দিয়ে রাখলাম।
আমারও ভোট থাকল
আমিও দিলাম ভোট।
দীলখুশ মিঞার পক্ষ থেকে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা।
হাই হ্যালো।
দীলখুশ মিঞার সন্দেশ না থাকলে জমবে না বলে দিচ্ছি।
আপনার কল্যান হোক।
দীলখুশ মিঞার সন্দেশ না থাকলে আন্দোলনে নামবো আমরা সকলে। ইহা কখনোই কোনোরূপে চিন্তার কারণ হইতে দিব না। আলবৎ থাকিবে।