আবার আকাশ কালো। কালো ঘোর। লেখাতে।
হাতে-পায়ে এত লেখা জমে আছে দেখে
আল কেটে দিই, হু হু করে ঝিনুক ভরে ওঠে।
আমি ধমনী-কলম দিয়ে পথ করে সেই লেখা
তুলে নিয়ে যাই কখনও কচুপাতায় এই পড়ে যাব ভয়ে ভয়ে
তো কখনও দশম মান বিনুনির ভেতর;
বিষ-দুপুরে বিধবার গোগ্রাসে, তো
ছোটবেলার রাস্তায় একটু গড়িয়েই লেখা শেষ
মুখ ফিরিয়ে দেখি আমার জীবিত মৃতদেহ
হাড়ে লেখার ঘাস গজিয়েছে
হাত থেকে ছিটকে গেছে খাতা, তাতে
সারা জন্মের ভার, তাতে নুড়িপাথরের ব্রতকথা।
6 thoughts on “চন্দ্রলেখা”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
কবিতার গাম্ভীর্যে কবিতার নির্যাস নিতে পাঠককে বাধ্য করে আপনার লিখা।
শুভ সকাল প্রিয় চন্দন দা। আদাব।
শুভ সন্ধ্যা, দাদা। আপনিও নমস্কার জানবেন।
ভালো লাগলো
অনেক ধন্যবাদ, সাহারাজভাই।
মুখ ফিরিয়ে দেখি আমার জীবিত মৃতদেহ
হাড়ে লেখার ঘাস গজিয়েছে
হাত থেকে ছিটকে গেছে খাতা, তাতে
সারা জন্মের ভার, তাতে নুড়িপাথরের ব্রতকথা।
আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব খুশি হলাম, মামুনভাই।