অন্ধকারের চিপস
সকাল উবু হয়ে, ঘামালো-পিঠ, অন্ধকারের চিপস কুড়োচ্ছে মাটি থেকে
সকাল বাঁ-পা ন্যালব্যাল ক’রে রাস্তার আলোর নিচে এসে বলছে টাকা দাও, ডাক্তার দেখাবো
পাতিকাক সাইকেলে হাফপ্যাডেল মেরে পাতিপুকুরে চলে গেল
মাটিতে উপুড় হওয়া প্লাস্টিকের প্যাকেট হালকা মাথা তুলে বুঝে নিচ্ছে,
গুলি বন্ধ হয়েছে তো! চলে গেছে সন্ত্রাসবাদীরা?
অন্যায়ের উল্টোদিকে উড়ে আছে গঙ্গাফড়িং
কথা দেওয়ার বিপরীতে অপরিসীম ট্রেন লেট করছে
তাছাড়া, বাবা-মার গান বাজছিল, ও প্রজাপতি প্রজাপতি পড়তে ব’সো
কাল সকালে আবার আসবো বঙ্গলক্ষ্মী লটারি নিয়ে কথা বলতে
ততক্ষণ বেড়ালের দুধ খাওয়ার ভিডিও তুলছে একটা সকাল
ছাগলবাচ্চাও তার কচি-কলাপাতা রঙের গলা থেকে কাতর বের করে শোনাচ্ছে
আসলে রুদ্রপলাশ বলো, অষ্টাদশ শতকের শেষভাগ বলো, আর হাতফেরতা মোটর বাইক,
ব্যথায় পড়লে সব্বাই মা ডাকে
অনেকদিন পর আপনার লিখা পড়লাম প্রিয় চন্দন দা। ক্লাসিক।
একজন দার্শনিক হিসেবে আপনার লিখার দর্শন খুজে ফিরি !
অসাধারন !
ভালো লাগলো বেশ। মঙ্গল হোক কবির
…